কৃষ্ণনাগরিক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

আমাদের প্রজন্ম যখন থেকে সৌমিত্রদার সঙ্গে কাজ করতে শুরু করে, তিনি তখন সত্তর ছুঁয়েছেন। তাঁর পরিচালকেরাও আর তেমন কেউ বেঁচে নেই। উত্তমকুমার গত হয়েছেন। সহযোগী বন্ধুবান্ধব ও অভিনেতা যাঁরা ছিলেন তাঁরাও এক এক করে চলে যাচ্ছেন। এমন এক অবস্থায় আমি লক্ষ করেছি সৌমিত্রদার মধ্যে এক ধরনের একাকীত্ব বাসা বাঁধতে শুরু করেছে। যা ক্রমশ বেড়েছিল সময়ের সঙ্গে। টেলিভিশন আসার পর বাংলা সিনেমারও এমন এক চারিত্রিক বদল ঘটে গিয়েছিল যে তাঁর পক্ষে সেই বদলে যাওয়া চলচ্চিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না।
… অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্রের নানা দিক নিয়ে লিখলেন শৈবাল মিত্র
‘মন্দার’-এর মার…

পরিচালক অনির্বাণের প্রথম প্রচেষ্টা ‘মন্দার’ দেখে উপলব্ধি করলাম, যে সেই উক্তি এবং অনির্বাণের সম্ভাবনার সম্পূর্ণ পরিধি- এর সিকিভাগও জানা হয়নি আমার। এই উপলব্ধির বেশ কয়েকটা স্তর আছে। লিখলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
ওঁর ‘আমরা’ উচ্চারণে কোনও ভান ছিল না

স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত। সদ্যপ্রয়াত এই অভিনেত্রী সম্পর্কে নানাজনে নানা স্মৃতিচারণ করেছেন, মূল্যায়ণ করেছেন। তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের অভিনেতা-নির্দেশক তথা নাট্যকর্মী বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় স্মরণ করলেন স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর এক অনন্যতাকে।
কাবেরী নদীতে শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত

চলচ্চিত্রজগতে তাঁর আগমন স্বল্পকালের জন্য। উপস্থিতি খুবই ক্ষণস্থায়ী। তবু আজও তিনি দর্শকমনে সজীব, সতেজ, জীবন্ত! তিনি, দু’চোখে কাবেরী নদীর জলরাশি নিয়ে আসা কাবেরী বসু। তাঁকে নিয়ে লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
আমি যে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে দেখেছি

কেবল মুখের অভিব্যক্তি ও সংলাপ উচ্চারণের সাহায্যেই চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলবার অনায়াস দক্ষতা করায়ত্ত ছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের।
নিকটে যাঁরে পেয়েছি: অন্তরঙ্গ স্মৃতিচারণ

সৌমিত্র চট্টোপাধ্য়ায়কে নানা কাজের ভেতর বিভিন্ন মুহূর্তে , ভিন্ন পরিস্থিতিতে যাঁরা একেবারে কাছ থেকে দেখেছেন, সর্বার্থেই যাঁরা তাঁর নিত্য সহচর, তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলালাইভের দুই প্রতিনিধি
সেই হাসিতেই আজও অমলিন জটায়ু

আজ যাঁর জন্মদিন, তাঁর হাসিতে মজেছিল তামাম বিশ্বের বাঙালি। সত্যজিত-সৃষ্ট অনন্য চরিত্র জটায়ু বলতেই যাঁর মুখ আমাদের মানসপটে ভেসে ওঠে, সেই সন্তোষ দত্তের আজ জন্মদিন। তাঁকে স্মরণ করলেন সোমনাথ রায়।
সুরের আকাশে দীপ্ত ইন্দু: পর্ব ১

আলো-আঁধারিতে ঘেরা ব্যক্তিজীবনের গণ্ডি পেরিয়ে বিগতকালের তওয়ায়েফ সংস্কৃতির শেষ যে প্রতিভূরা শিল্পীর সম্মানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, তাঁদেরই মধ্যে অন্যতম ছিলেন ইন্দুবালা দেবী। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।