আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ৩

মেক্সিকোতে একটুকরো উত্তরবঙ্গ খুঁজে পেয়েছিলেন কলকাতার কবি। এক নদীর ধারে, গভীর রাতে, পাতার খসখস শব্দের সঙ্গে মিশে গিয়ে পদ্যের মায়াশরীর রচনা করেছিলেন। সুবোধ সরকারের কলাম।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ২

অ্যালাবামার এক তরুণ কবি বলেছিলেন, কবিদের কোনও নাম থাকা উচিত নয়, কারণ তাতে লেগে থাকে জাতি পরিচয়ের গন্ধ। সেই তরুণ কবির সঙ্গে কখনও আলাপ হয়নি বাঁকুড়ার কবি স্বরূপ চন্দের। বিনিসুতোয় অ্যালাবামা থেকে বান্দোয়ান গাঁথলেন সুবোধ সরকার।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ১

একই সময়ে দাঁড়িয়ে, একই সময়খণ্ডে বসবাস করে, দু’জন কবি হয়ে উঠতে পারেন দুরকম– একজন মাটির মতো সরল, আর একজন লুপ্ত ভাষায় লেখা শিলালিপির মতো দুর্বোধ্য। যেমন নির্মল হালদার এবং সদ্যপ্রয়াত গৌতম বসু। … কবিতার কথা, কবির কলমে। সুবোধ সরকার।
কবিতাগুচ্ছ: আগুন ভরা কলসি তুমি

কুহকের আগে কুয়াশাকে ডেকে আনি/এ মেয়ে আমার একে আমি ভালবাসি/আদিবাসী আমি আদি অক্ষর থেকে/পৃথিবীতে আমি বারবার ফিরে আসি।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – সুবোধ সরকারের কবিতা

তবে কি সুবোধ সরকারের কবিতা কেবলই বিভিন্ন প্রকার অন্যায় ও অত্যাচারের কথাই শুধু বলে? না, তা কখনই নয়। আনন্দ উদযাপনকারী কবিতাও সুবোধ সরকারের হাতে আমরা পেয়েছি।….
কবিতা উৎসব ২০২০

রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠানের সূচনায় সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় পরিবেশিত হল আবৃত্তির কোলাজ। তাতে ছিল নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ‘দেশ দেখাচ্ছ অন্ধকার’,অমিতাভ দাশগুপ্তর ‘আমার নাম ভারতবর্ষ’, শমীন্দ্র ভৌমিকের ‘ভারতবর্ষ।’ কোলাজের বিষয়বস্তুতে যেমন ঠাঁই পেয়েছিল দাঙ্গা, ধর্ষিতা আদিবাসীর দাউ দাউ চোখ, ঘাতকের স্টেনগান, ফোঁটা ফোঁটা রক্ত… তেমনই সমাপ্তি এসেছে সম্প্রীতির সুরে। কবিতার আবহে ছিল আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর, বন্দেমাতরম, আমার সোনার বাংলা-র সুরে যন্ত্রানুষঙ্গের ব্যবহার।