শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৯)

তাহলে তুমিও একটা কথা কান খুলে শুনে রাখো সর্দার। তরু একমাত্র আমার। তুমি নিজে হাতে তুলে দিতে চাইলে ভালো নইলে লাঠির দাপে ওকে তুলে নিয়ে যাবো আমি, মনে রেখো কথাটা।
সায়েব ক্যালকাটার খানাপিনা (প্রবন্ধ)

১৯২৭ সালে পার্ক স্ট্রিটের ঘাটে নোঙর ফেলেছিল ফ্লুরিজ। সেরা সব ফ্রুট কেক, রিচ পাম কেক, অ্যাসরটেড পেস্ট্রি, চিজ স্ট্র, ব্ল্যাক ফরেস্ট আর পাইনঅ্যাপল পুডিং-এর ডালি নিয়ে। বিশাল কাঁচের দেয়ালের পিছনে বসে কেক-প্যাটিস সহযোগে এক কাপ কফি- সে এক নেভার এন্ডিং ফেয়ারি টেল !
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৭)

গাড়ভাতছালার বাগদীপাড়া, ঘরে ঘরে লাঠি সড়কি আর লেঠেল পাইকের চাষ…গাঁয়ে গাঁয়ে জমিদারবাবুদের ফৌজ সব। নিরাপদর বাপ কানাই বাগদি একা লাঠি হাতে পাঁচশ জোয়ানের মহড়া নিতে পারত।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৬)

দ্যাট বিশে বাগডি। ব্লাডি ব্যান্ডিট। পুরো এলাকা জুড়ে একটা প্যারালাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রান করে লোকটা। জমিনডারস এন্ড রিচ পিপল…সবাই যমের মত ভয় পায় ওকে।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৪)

“জয় মা কালী।” রক্তচোখে স্যাঙ্গাতদের দিকে তাকিয়ে ফের একবার হুঙ্কার ছাড়লো বিশ্বনাথ। “ফেরাসনে মা হাতখালি/একশো পাঁঠা দেবো বলি।” প্রত্যুত্তরে সমবেত গলায় বজ্রগর্জন উঠলো রাতের নিস্তব্ধতা চিরে। এক এক করে সামনে এগিয়ে আসতে লাগলো দলের লোকেরা। বাটিতে তর্জনী চুবিয়ে সবার কপালে রক্ততিলক এঁকে দিলো বিশ্বনাথ।