দেবীর বাসন্তী বোধন

Durgapujo

উত্তর গোলার্ধের পুজো মানেই শরতের শেষ হয়ে হৈমন্তী বাতাসের আনাগোনা শুরু। হাওয়ায় উত্তুরে টান। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে পুজো আসে শীতশেষে বসন্তের আগমনবার্তা নিয়ে। সেই বাসন্তী বোধনের গল্প শোনালেন পারিজাত বন্দ্যোাপাধ্যায়।

বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

Durgapujo

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।

স্লগ ওভারের নবমী 

Durgapujo

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।

অষ্টমীর অষ্টরম্ভা

অষ্টমী তো এল। কিন্তু ঠাকুরদেখায় আদালতের রক্তচক্ষু। মানতেই হবে। উদ্যোক্তা থেকে ভক্ত, যুগল থেকে ভিখিরি – সবারই মুখ চুন। এ কেমন পুজো এল?

এ পথে আমি যে গেছি বার বার

Durgapujo

শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই বুক ভরে নিলেন অভিজিৎ সেন।

সেকালের দুর্গাপুজো

Durgapujo

সেকেলে পুজো। তার স্বাদগন্ধই আলাদা। বাড়ির পুজো হোক বা বারোয়ারি, সর্বত্র আনন্দ আর আন্তরিকতার এক আশ্চর্য মিলমিশ। সঙ্গে নস্টালজিয়ার ডাক। পুজোর কথকতা বর্ণনে আলপনা ঘোষ।

একটাই চিন্তা সপ্তমীর সকালে…

অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস। তাও হইহই করে এসে গেল উৎসবের দিন। এ বার?