বইয়ের কথা: মানভূম জার্নাল

মানভূম জার্নালের কবিতাগুলি পড়তে পড়তে আস্ত এক আদিবাসী গাঁও চোখের সামনে এসে পড়ে। শাল, মহুয়ার গন্ধ আর ধামসা, মাদলের সুরে আচ্ছন্ন হওয়া ছাড়া পাঠকের কোনও উপায় নেই। বাতাসে বসন্তের গন্ধ লেগে আছে এখানে। শীত যাই যাই করছে, সে বোধহয় বুঝে উঠতে পারছে না, বসন্তকে এবার জায়গা করে দিতে হবে।
…পৌষালী চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থ ‘মানভূম জার্নাল’ নিয়ে লিখলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য
বইয়ের কথা: খণ্ডিতার বিশ্বদর্শন

একের পর এক নারীবাদের পাশ্চাত্য ঢেউ এসে ক্রমে ভাসিয়ে নিয়ে গেল আমাদের দেশকেও। মুক্তি, মুক্তি! উল্লাস করে বলে ফেলল কিছু মেয়ে। আর তাদেরই খারাপ, একপেশে, উগ্র, বদমেজাজি, আরও কত বিশেষণে ভূষিত করে ফেলল এই সমাজ। মেয়েদের জগতকে পুরুষের জগতের মতো বিশাল করে দেখাতে কি পারল তবু কেউ?
এক্সপ্রেস

ওরা পাঁচজন। তিখিটিমা, লজপ, তেজগুণ, মবরুহা আর বনশূম। সঙ্গী এক ট্রেন আর ডুনমু। কতকগুলো কঙ্কালও আছে। সকলে মিলে শেষ করতে চায় অদেখা শত্রুকে। কীভাবে? পড়ুন তুষ্টি ভট্টাচার্যের গল্প।
এনহেদুয়ানা

খ্রিস্টপূর্ব ২৩০০ থেকে ২৪০০ শতকে প্রাচীন মেসোপটেমীয় নগর সভ্যতা দেখেছিল এক নারীকে। তিনি ছিলেন রাজকন্যা। এবং নগরের প্রধান পুরোহিত। সর্বোপরি, ছিলেন কবি ও লেখিকা। খোঁজ নিলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
ইতিহাসের চিঠি

টাটার তরফ থেকে সুগন্ধী উপহার পেয়ে ইন্দিরা ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁকে লেখেন, বর্তমানে তিনি শখশৌখিনতা থেকে দূরে থাকেন। তবুও তিনি এই সুগন্ধী ব্যবহার করবেন।
মেঘনার বাড়ি ফেরা

মেঘনার অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় রোজই রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে ছেলেটা। কতই বা বয়স? মেঘনার ছেলের বয়সীই হবে! কেন অপেক্ষা করে ও? আর মেঘনা? সে কি সত্য়িই বিরক্ত হয়? লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা: শেষ পর্ব

বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।
বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা: পর্ব ২

বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।