‘আমায় চিনতে পারেন?’ বলেছিলেন শ’

দুই ভাষার সাহিত্যের দুই দিকপাল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জর্জ বার্নার্ড শ। তাঁদের মধ্যে কি আদৌ কোনও যোগাযোগ ছিল? খবর রাখতেন পরস্পরের লেখার? কতখানি ছিল পারস্পরিক শ্রদ্ধা আর সমীহ? খুঁজে দেখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
দিনের পরে দিন: কলেজ স্ট্রিটের দিনগুলি

সেই ষাটের দশক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার ক্লাস। পড়াতে আসছেন ডাকসাইটে অধ্যাপকেরা। পড়তে আসছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অনেকেই তখন সাংবাদিক। সেই সময়ের স্মৃতিচারণ আলপনা ঘোষের কলমে।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – ঝিলম ত্রিবেদীর কবিতা

নবীনার কবিতায় আচ্ছন্ন প্রবীণ কবি। তাঁর আন্তরিক সফরনামা বাংলালাইভের পাতায়।
দিনের পরে দিন: স্মৃতি তুমি কার?

বয়সের তফাতকে হার মানিয়েছিলেন ভালোবাসার জেদের কাছে। অসমবয়সী দুটি মানুষ ঘর বেঁধেছিলেন তারুণ্য়ে। কিন্তু বার্ধক্যে সেই স্মৃতিই যদি মুছে যেতে থাকে? ডিমেনশিয়া নামক দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে ক্রমেই অচেনা হয়ে থাকা পাশের মানুষটির সেই দুরূহ সময়ে কী ভাবে জীবনের আলোকবৃত্তকে ধরে রেখেছেন নিজের কাছটিতে? এমন অসংখ্য অজস্র স্মৃতিহারা মানুষ আর তাঁদের পরিজনেদের যন্ত্রণার সমব্যথী হলেন আলপনা ঘোষ। …
আইঢাই: ঝাড়া ঝুড়ি

ঝাড়াঝুড়ির এই যে পর্ব, এর শুরু হত ভাদ্র মাসে – শাল বেনারসি গালচে, সব রোদ খাওয়ানো দিয়ে। তারপর চলত সাফাই অভিযান। সেই অভিযানের ঘাঁতঘোঁত ঘুরে দেখলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – আমার ছোটবেলার পুজোবার্ষিকী

এবার আর কবিতা নয়, আশ্বিনের মেঘ আর কাশফুলের আবহে পুজোবার্ষিকী নিয়ে কলম ধরলেন জয় গোস্বামী।
‘তিনি কেবল দ্বিজ ছিলেন না, দ্বিগুণ জীবিত ছিলেন’

চোদ্দো বছর বয়সে শেক্ষপিরের নাটক অনুবাদ করে বিদ্যাসাগরের সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন কিশোর রবীন্দ্রনাথ। সেই অজানা কথাই পীতম সেনগুপ্তর কলমে।…
আইঢাই: বাপের বাড়ি

গিন্নি যাবেন বাপের বাড়ি, সঙ্গে যাবে কে? ছেলেমেয়েরা তো বটেই, তার সঙ্গে ভাইপো ভাইঝি ভাগ্না ভাগ্নির দল ভিড় করে। কর্তার মুখে মেধ জমে। নতুন বৌমার ঘোমটার আড়ালে এক ফালি হাসি ফুটে উঠেই মিলিয়ে যায়! বাঙালিনীর বাপের বাড়ির বেত্তান্ত ব্যাখ্যানে মন্দার মুখোপাধ্যায়।