গিরিশ রচনায় বিনোদিনী : বিস্মিত অনুভব

Noti Binodini and Girish Ghosh

গিরিশচন্দ্র-র নাট্যস্বপ্ন সাফল্য পাওয়ার নেপথ্যে বিনোদিনী দাসীর অবদান ছিল সীমাহীন। গিরিশচন্দ্রের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ছিল গুরু-শিষ্যর মতো, তা সর্বজনবিদিত। এহেন দুজনের অভিমানের তার কোথায় গিয়ে বেধেছিল, খুঁজলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।

শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

Ramakrishna Paramhansa

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

তিনটি গানে বাংলাদেশ

Music in Bangladesh Liberation war

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।

পান্না হল লাল…

Pannalal Bhattacharya

পান্নালাল ভট্টাচার্য। শ্যামাসঙ্গীতের জগতে এক কিংবদন্তী প্রতিম। তাঁর কণ্ঠে যেন এসে বসতেন দেবী কালিকা স্বয়ং। আজও শক্তি অর্চনা অসম্পূর্ণ তাঁর গান ছাড়া। লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

Rabindranath Tagore and Saratchandra Chattopadhyay

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

নায়িকার আগে ছিলেন মানবতাবাদী

Ruma Guha Thakurata

একই অঙ্গে এত রূপ বোধহয় একেই বলে। একাধারে গায়িকা, নৃত্যশিল্পী এবং নায়িকা। আর সবার উপরে এক প্রকৃত মানবতাবাদী মরমী মানুষ। রুমা গুহঠাকুরতার তুলনা তিনি নিজেই। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

সঙ্গীতময় শরৎচন্দ্র

Sharatchandra Chattopadhyay

শরৎচন্দ্র অমরকথাশিল্পী। কলমের দুনিয়ায় তাঁর চলাচলের খবর আমরা সকলেই অল্পবিস্তর রাখি। কিন্তু সঙ্গীতের দুনিয়াতেও যে তাঁর ছিল অবাধ গতি, সে খোঁজ রাখে কয়জনা? শরৎবাবুর সঙ্গীতপ্রীতি, তাঁর দরাজ গানের গলা, তাঁর বাঁশির হাত, এসব নিয়ে লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।

বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

Belur Moth

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?