ও কেন চুরি করে ‘গায়!’

বাংলা থেকে হিন্দি, সুপারহিট অবিস্মরণীয় সব গান যে বরেণ্য সুরকারদের নিজেদের সৃষ্টি নয়, বিদেশি বা অন্য কোনও গানের সুর থেকে হুবহু কপি-পেস্ট, সে কথা জেনেও না-জানা হয়ে থাকি আমরা। প্রিয় সুরকারদের সুর ‘চোরাই’ বলতে প্রাণে লাগে, তাই বলি অমুক সুর থেকে অনুপ্রাণিত। কিন্তু তাবলে তো ‘চুরি’টা মিথ্যে হয়ে যায় না! লিখছেন অভিজিৎ সেন।
পাহাড়চূড়ার ‘মনীষা’ আর সমতলের অলকনন্দা

ষাট বছরে পা দিল সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’। শৈলশহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো নায়িকা মনীষা ওরফে অলকনন্দা রায় আজ প্রৌঢ়ত্বে। তবু অমলিন তাঁর মনীষা হয়ে ওঠার স্মৃতি। শুনলেন অভিজিৎ সেন।
নববর্ষের বৈঠক: ফিরে দেখা

একটা সময় ছিল যখন নববর্ষে মিষ্টিমুখ, হালখাতা, লুচি-রাবড়িরও আগে বাঙালি সক্কাল সক্কাল টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রাখত। নববর্ষের বৈঠক দেখবে বলে! সেই অনুষ্ঠানের প্রাণপুরুষ পঙ্কজ সাহার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় অভিজিৎ সেন।
এ পথে আমি যে গেছি বার বার

শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই বুক ভরে নিলেন অভিজিৎ সেন।
বিস্ময়ের আর এক নাম কলকাতা ‘খ’

কলকাতা খ। রবিবারের দুপুর। রেডিয়োর নব ঘোরালেই ইংরিজি গানের রিন রিন সুর। কখনও হ্যারি বেলা ফন্টে, কখনও জিম রিভস, আবার কখনও ক্লিফ রিচার্ড। কলকাতাকে এমন করে পাশ্চাত্যের সুরে মাতিয়ে দিয়েছিল যে বেতারকেন্দ্র, তারই স্মৃতিচারণ অভিজিৎ সেনের কলমে। …
‘মহাভারত কথা’ বলার সময়ও তাঁর সামনে কোনও কাগজ থাকত না

বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র আর দেবীপক্ষের ভোরে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ বাঙালির কাছে সমার্থক। কিন্তু বীরেন্দ্রকৃষ্ণের কর্মকাণ্ডের এটি একটি সামান্য অংশমাত্র। তাঁর জীবনভরের বিপুল কর্মকাণ্ডের উপরে আলো ফেললেন অভিজিৎ সেন।