রবীন্দ্রনাথ ও জেমস. বি. পন্ড: এক অসম সম্পর্কের সমীকরণ

ফিরে যাওয়া যাক ১৯১৬ সালে। রবীন্দ্রনাথ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবেন বক্তৃতা দিতে। তা বক্তৃতার আয়োজন তো করতে হবে। কিন্তু কে বা কারা করবেন সেই বিপুল আয়োজন?
কবির চোখে দেশনায়ক

‘আমি সুভাষকে কখনো ভর্ৎসনা করিনি তা নয়, করেছি তার কারণ তাকে স্নেহ করি।… ব্যক্তিগতভাবে সুভাষকে আমি স্নেহ করি। বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ… পড়ুন পীতম সেনগুপ্তের কলাম।
রবীন্দ্রনাথের গানে সকাল ও সন্ধ্যা: পর্ব ১

জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে শুধুমাত্র হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ব্যাপক চর্চা হয়েছিল এমন নয়, তার সঙ্গে বাংলা কীর্তন, পাশ্চাত্য সঙ্গীত, দক্ষিণী সঙ্গীত, লোকসঙ্গীত প্রভৃতিরও উল্লেখযোগ্য অনুশীলন হয়েছিল।
রবীন্দ্রনাথের বিবি — বিবির রবিকা

ইন্দিরাদেবীর ‘ভ্রমণস্মৃতি’ থেকে এও জানা যায়, যে রবিকাকার সঙ্গে হাজারিবাগ-সহ মুসৌরি, গাজিপুর, দার্জিলিং, তিনধারিয়া প্রভৃতি নানা জায়গায় ইন্দিরা গিয়েছিলেন। দু’জনের সম্পর্কের ভিত্ ছোট থেকে গড়ে উঠেছিল। কলকাতায় থাকাকালীন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ব্রাহ্মসমাজের নানা উৎসবে ইন্দিরা পিয়ানো বাজানোর জন্য যেতেন।
‘অবন একটা পাগলা’ বলেছিলেন রবিকা

৫ ডিসেম্বর ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে তাঁর সঙ্গে কাকা রবীন্দ্রনাথের স্নেহোচ্ছল সখ্যের গল্প শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত তাঁর কবি-সমীপে কলামে।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
রবিগানের আলো

রবীন্দ্রনাথের গান তাঁর দর্শন ও প্রকাশ। দার্শনিকতার তাত্ত্বিক প্রকরণে প্রবেশ না করে, এই যে তিনি কথা ও সুরের তুলিতে, তালের রঙে, রাগ-রাগিণীর আবহে উপলব্ধির ছবিকে গান করে তুললেন, তার তুলনীয় শক্তিমান আর কিছুই হতে পারে না। … লিখছেন তিলোত্তমা মজুমদার।
‘আমায় চিনতে পারেন?’ বলেছিলেন শ’

দুই ভাষার সাহিত্যের দুই দিকপাল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জর্জ বার্নার্ড শ। তাঁদের মধ্যে কি আদৌ কোনও যোগাযোগ ছিল? খবর রাখতেন পরস্পরের লেখার? কতখানি ছিল পারস্পরিক শ্রদ্ধা আর সমীহ? খুঁজে দেখলেন পীতম সেনগুপ্ত।