ফ্ল্যামেঙ্কো আর লোরকার শহরে, হঠাৎই রবীন্দ্রনাথ

মাদ্রিদ থেকে ঘণ্টা চারেকের বাসপথ, আন্দালুসিয়ার রুক্ষ মাঠপ্রান্তর পেরিয়ে পৌঁছনো গেল গ্রানাদা শহরে। সেই শহরের আনাচে কানাচে অজানা খনির নূতন মণি আবিষ্কারের আনন্দ ভাগ করে নিলেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
দেউলঘাটার প্রত্নভাণ্ডার

এখানে রয়েছেন অনাদি সিদ্ধেশ্বর। যাঁর কোনও তল পাওয়া যায়না। শোনা গেছে নদীতে জল বাড়লে নদী নিজেই এসে শিবের চরণ ছোঁয়। আছেন অষ্টদল শিব। এই শিলাখণ্ড পদ্মের ওপর বেষ্টিত, যার কোনও গৌরীপীঠ নেই।
ড্রেসডেনের ডায়েরি

১৯৪৫-এ মিত্রশক্তির এরিয়া বম্বিংয়ের কবলে পড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল অপরূপা ড্রেসডেন শহর। কিন্তু শহর গুঁড়িয়ে দিলেও মনের জোর হারাননি সব খোওয়ানো শহরবাসী। তিল তিল করে ফের গড়ে তুলেছেন নিজের শহর, হাতে হাত রেখে। ইতিহাসের অলিগলি বেয়ে চললেন রূপক বর্ধন রায়।
চলি বলি রংতুলি: কুমায়ুন পর্ব

এবার স্কেচের খাতা আর রং তুলি নিয়ে দেবাশীষ দেব পাড়ি জমালেন কুমায়ুন হিমালয়ের পথে পথে। ফার্স্ট স্টপ বিনসর। তারপর মুন্সিয়ারির আলিতে গলিতে।
যেতে পারি তাই ভেসে যাব

থাইল্যান্ডে দেখেছেন। দেখেছেন কাশ্মীরেও। কিন্তু খাস বাংলায়? অর্থাৎ কিনা বাংলাদেশে? বরিশালের জল-গলিতে ভটভটি চেপে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে শুভ্রময় মিত্র দেখলেন পাড়ঘেঁষা জোলোজীবন আর ভাসমান বাজারের বিকিকিনি। …
চলিবলি রং তুলি: পচাপানি গ্রাম আর ভুঁইফোড় কবিরাজ

আদিবাসী এলাকার হাটে দিশি মদের ঠেক অবশ্যই একটা বড়ো আকর্ষণ, ঢাউস সমস্ত মাটির কলসি আর জেরিক্যান ভর্তি হাড়িয়া নিয়ে সার দিয়ে বসেছে মেয়েরা। ঠিক যেন ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবির দৃশ্য। দেখে এলেন দেবাশীষ দেব। …
চা-পাহাড়ের জলছবি আর ডাওহিলের যিশু

এই বঙ্গের উত্তর দিকটায় প্রথম পছন্দ বরফের পাহাড়, সবারই। মহানন্দা স্যাঙ্কচুয়ারির বুক চিরে যেতে যেতে প্রথম টি ব্রেকটা নেবার সময় দেখি সামনে আদিগন্ত ছেয়ে আছে ছাইরঙা আকাশ, আর তার প্রান্তটা ঝুলে আছে দূরের ওই কালচে নীল পাহাড়গুলোর ঠিক মাথায়। আরও এগোতেই সামনে …
চলি বলি রংতুলি: ভালো পাহাড়, মাঘের বৃষ্টি আর বান্দোয়ানি গামছা!

সাদা দাড়িগোঁফ আর খাটো ধুতির ওপর সোয়েটার পরা কমলদা ‘জয় বাবা বৃক্ষনাথ’ বলে একটা বড়সড় হাঁক ছেড়ে আমাদের ওয়েলকাম জানালেন। হাতে চামড়ার বেল্টে বাঁধা কালো কুচকুচে ল্যাব্রাডর। এখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ভালোই। খোলামেলা পরিবেশ। রান্নাঘরটিও অবাধ। ফুলের কেয়ারি করা বাগানের মাঝখানে খড়ের ছাউনি।…