ড্রাকুলার সন্ধানে: পর্ব ৭

Dracula

অত্যাচারী রাজা ড্রাকুল থেকে রক্তখেকো বাদুড়ে উত্তরণ কেমন করে ঘটল ড্রাকুলা নামটির? সেই রহস্য ভেদ করেছিলেন দুই অধ্যাপক। সপ্তম পর্বে তাঁদের নিয়েই লিখছেন কৌশিক মজুমদার।

মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: শেষ পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ শেষ পর্ব।

মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: প্রথম পর্ব

krishna chandra dey alias Kanakeshto

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।

নারায়ণং নমষ্কৃত্যং নরঞ্চৈব নরোত্তমম্

narayan sanyal

একের পর এক মধুর ভাণ্ডার তিনি খুলে দিয়েছেন বাঙালি পাঠকের সামনে। দান্তের দিভিনা কোম্মেদিয়া, লেওনার্দোর নোটবই, ডিজনিল্যান্ডের দরজা, চার্লস লিন্ডবার্গের অভিযান, রোঁদ্যার দ্য থিঙ্কার আর দ্য কিস-এর মতো ভাস্কর্য, ভ্যান গখের চিত্রকলাকে দুই মলাটের বাঁধনে হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। বাঙালি পাঠক সেই মধুভাণ্ড চেটেপুটে খেয়েছে। আবার চমকিত হয়েছে যখন এই লেখকই লিখছেন ‘আমি নেতাজীকে দেখেছি’, ‘আমি রাসবিহারীকে দেখেছি’ কিংবা ‘নেতাজীর রহস্য সন্ধানে’-র মতো গবেষণামূলক বই। পত্রপত্রিকার আনুকূল্য পাননি কোনওদিনই। সেই অর্থে ‘হাই ব্রো’ লেখক ছিলেন না। কিন্তু জীবদ্দশাতেই দেখে গেছেন, তাঁর পাঠকের ঢল নেমেছে বইমেলায়। কলেজস্ট্রিটে। পাড়ার বইয়ের দোকানে।

নারায়ণ সান্যাল পেশায় ছিলেন একজন কৃতী বাস্তুকার। আর নেশায় ছিলেন সফল গদ্যকার। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য কৌশিক মজুমদারের।

ত্রিশে পা ‘তোমাকে চাই’

Kabir Suman

এ শুধু নিছক এক গান নয়। এক যুগ, এক কাল থেকে অন্য কালে উত্তরণের ভেরী, এ এক যুগান্তরের দিকনির্দেশ। বাঙালিজীবনে ‘তোমাকে চাই’ এমনই একটি শব্দবন্ধ। একটি সুরের ব্যঞ্জনা। ত্রিশে পা দিল সেই গান। লিখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভূলোক

Mother-Earth-1

আজ ২২ এপ্রিল, বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয় প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে ‘ভূলোক’ প্রবন্ধটি পুনঃপ্রকাশ করা হল এই বিশেষ দিনটিতে।

প্রত্যেক মুহূর্তে তুমি কবি

Demise of Shankha Ghosh

প্রয়াত হলেন শঙ্খ ঘোষ। কবি, গদ্যকার, অধ্যাপক, চিন্তক এবং চিরঋজু এক সচেতন নাগরিক। বাংলা সাহিত্য এবং কবিতার জগতকে ধূলিমলিন ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন করে এক দুরূহ সময়ে তিনি পা দিলেন অনন্তলোকে। তাঁকে নিয়ে লিখছেন এ যুগের নবীন কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়।

সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

Poet Shankha Ghosh

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।