সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ৫

হিন্দি প্লে-ব্যাক গানের জগতে তাঁর আগমন বয়ে নিয়ে এসেছিল এক অনাবিল আনন্দের স্রোত যা আজও আমাদের মনকে আবিষ্ট করে রেখেছে এক নির্মল ভালোলাগার মায়াজালে। সুরসম্রাজ্ঞীর পঞ্চম পর্বে সঞ্জয় সেনগুপ্ত।
অনুপম সুরে

মন দিয়ে সবটা শুনে যে কম্পোজিশন করলেন সুরকার, সেরকম সুরগঠন এর আগে বাংলা গানে সেভাবে হয়নিই বলা চলে। সার্থকভাবে প্রয়োগ করলেন ‘ডিমিনিশিং কর্ড সিস্টেম।’ অদ্ভুত সুরচলন! বিস্মৃত সুরকারকে নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় – বিস্মৃত সময়ের পথিক

কাগজে-কলমে তাঁর নাম হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। অথচ মুখে মুখে ফিরত ‘হারীন চাটুজ্জে’ নামটাই। তাই সকলে ভাবত, তাঁর পুরো নাম হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। এক বিস্মৃত প্রতিভার কথা লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
আবার কাঞ্চনজঙ্ঘা: মেঘ মুলুকে সাত সুলুক

শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এত ভালো অভিনেতা, প্রেশার সিচুয়েশন এত অনায়াসে হ্যান্ডল করতে পারেন যে সুমিত্রর ভূমিকায় তিনি এই ছায়াছবির সেরা পাওনা হয়ে রইলেন। স্বতঃস্ফূর্ত চরিত্রায়ণে তাঁকে সঙ্গত করলেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ৪

হিন্দি ছবির জগতে প্লে-ব্যাক সিঙ্গার হিসেবে লতার প্রতিষ্ঠার পেছনে গুলাম হায়দরের অবদান বিপুল। কীভাবে একটু একটু করে পায়ের নীচে জমি পেলেন লতা মঙ্গেশকর? লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। আজ চতুর্থ পর্ব।
ঠকার মহানন্দ!

ঠকে যাওয়া যে কতভাবে আমাদের আনন্দ দেয়, তা খেয়াল হয় না। ঠকে যাওয়া মানে তো এক অর্থে বোকা বনে যাওয়া। সেই বোকা হওয়া অনেকক্ষেত্রেই সুন্দরের জন্ম দেয়। প্রাপ্তিযোগ ঘটায়। … লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
চা বাগিচার কড়চা: শেষ পর্ব- স্বপ্নের বাস্তব, বাস্তবের স্বপ্ন

আমি যতদিন চা-বাগানে কাটিয়েছি সেটা ছিল যেন একটা স্বপ্ন-সময়। আমার মনে হয় এ স্বপ্ন-সময়ের কথা শুধু আমার কথা নয়, আমাদের সে সময়ের সমস্ত বন্ধুদের মনের কথা। অপূর্ব দাশগুপ্তের কলামের আজ শেষ পর্ব।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ৩

দীননাথের পুত্রকন্যারা সঙ্গীতের পূজারী হবেন এটা নির্ধারিত হলেও তাঁর দুই কন্যা যে এভাবে ইতিহাস গড়বেন, প্লে-ব্যাক সঙ্গীতের চার দশকের শাসক হয়ে উঠবেন, এতদূর ভাবা কারও পক্ষেই সম্ভব ছিল না। লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। আজ তৃতীয় পর্ব।