‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বনফুলের শিক্ষক বনবিহারী

‘অগ্নীশ্বর’ সাহিত্যিক বনফুলের এক অনবদ্য সৃষ্টি। তাঁকে বাঙালির কাছে অমর করে রেখেছেন মহানায়ক উত্তমকুমার। কিন্তু কে ছিলেন এই অগ্নীশ্বর? বনফুলের জীবনে তাঁর এতখানি প্রভাব কীভাবে পড়ল? বনফুলের জন্মদিনে তাঁরই উপন্যাসের চরিত্রের সন্ধানে উৎপল চক্রবর্তী।
পুরনো চাল ভাতে কমে, ক্রমে ক্রমে!

কতরকম ধান আছে বাংলাদেশে? এ প্রশ্ন সঙ্গত। কিন্তু ক্রমেই তার অধিকাংশ দেশজ প্রকারভেদই যে অবলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে এবং তার সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি, লোকাচারের একাধিক অনুষঙ্গ। লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
‘দুয়ারে লেগেছে রথ’

রথ মানে পুরী, মাহেশ, ইসকন। আর রথ মানে কী? কুচোকাঁচাদের খুদে খুদে কাঠের রথে মাটির ঠাকুর আর গুঁজিয়া প্রসাদ। এখনও কি রথ আছে ছোটদের জীবনে? রথের শৈশব-স্মৃতি রোমন্থন করলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়।
‘স্টোরি’র নেপথ্যে গল্প: ৩

খবরের কাগজের পরিভাষায় খবর মানেই স্টোরি। কিন্তু সেই স্টোরিতে গল্প থাকে না, থাকে তথ্য কিংবা বিশ্লেষণ। তবে স্টোরি করতে গিয়ে রিপোর্টারের জীবনে যা কিছু ঘটে তা গল্প হিসেবে বললে অত্যুক্তি হবে না। তেমনই গল্প দীপংকর চক্রবর্তীর কলমে।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৩- সাহেব ও বাবু

চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। নিজের চোখে দেখেছেন চা-বাগানে শ্রমিকদের দুর্দশা, তাদের সঙ্গে সাহেব মালিক ওর বাঙালি কর্মীদের স্পষ্ট শ্রেণিবিভাজন। অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে চা-বাগিচার কড়চা। আজ তৃতীয় পর্ব।
ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল

‘নদী নদী কোথায় যাও / বাপভায়ের বার্তা দাও’-এর মতো অজস্র ছড়া…, আশ্চর্য সব গান যেগুলোর মধ্যে নদীর ভিন্নভিন্ন এলাকার বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট।
ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এবং ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দশক

জন্মদিনেই মৃত্যুদিন, এমন একজন বাঙালির কথাই সারা ভারত জানে। তিনি, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়। কিংবদন্তী চিকিৎসক এবং আধুনিক বাংলার সফল রূপকার হিসেবে তাঁর নাম আজও বাঙালির মুখে মুখে ফেরে। তাঁরই জন্মদিনে পালিত হয় চিকিথসর দিবস। তাঁকে নিয়ে লিখলেন শ্রীজহর সরকার।