মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: প্রথম পর্ব

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।
ত্রিশে পা ‘তোমাকে চাই’

এ শুধু নিছক এক গান নয়। এক যুগ, এক কাল থেকে অন্য কালে উত্তরণের ভেরী, এ এক যুগান্তরের দিকনির্দেশ। বাঙালিজীবনে ‘তোমাকে চাই’ এমনই একটি শব্দবন্ধ। একটি সুরের ব্যঞ্জনা। ত্রিশে পা দিল সেই গান। লিখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
অমরাবতীর বিদূষক: চ্যাপলিন

যেন এক জ্যান্ত রূপকথা, যেমন ‘ঠাকুমার ঝুলি’ থেকে উঁকি দেওয়া সেই ব্যাঙ রাজপুত্তুর। যাকে রোজকার ঘামে আর কান্নায় একটুকরো ময়লা কাগজ মনে হয় অথচ চোখ সরালেই তিনি মহাকাব্য।
নববর্ষের বৈঠক: ফিরে দেখা

একটা সময় ছিল যখন নববর্ষে মিষ্টিমুখ, হালখাতা, লুচি-রাবড়িরও আগে বাঙালি সক্কাল সক্কাল টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রাখত। নববর্ষের বৈঠক দেখবে বলে! সেই অনুষ্ঠানের প্রাণপুরুষ পঙ্কজ সাহার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় অভিজিৎ সেন।
আলি আকবরনামা

সুরসম্রাট উস্তাদ আলি আকবর খান। তাঁর সরোদের মূর্ছনা আক্ষরিক অর্থেই সম্মোহিত করতে পারত শ্রোতাদের তাঁর আঙুলের জাদুমন্ত্রবলে। আজ তাঁর ৯৯তম জন্মদিবসে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন তবলিয়া সুভদ্রকল্যাণ।
আজও সফদার মানে ‘হাল্লা বোল’

হরতালের পর সিটুর কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পথনাটকের মহড়া দিতে লাগলেন সফদার ও তাঁর কমরেডরা। ‘চাক্কা জ্যাম’ একটু অদলবদল করে তৈরি হল ‘হাল্লা বোল’।
আমার দেখা দীপামাসি

নক্ষত্রপতনের পর মাস চারেক কাটল কি কাটল না। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পথেই অনন্তলোকে পাড়ি দিলেন স্ত্রী দীপা চট্টোপাধ্যায়ও। অন্তরালে থাকা প্রচারবিমুখ মানুষটির স্মৃতিচারণ করলেন অরিজিৎ মৈত্র।
“ভাবতাম আপনি গানটান পছন্দ করেন না”

এক ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ। এক অবিস্মরণীয় সাঙ্গীতিক আবহ। দুই জগতের দুই মহারথী। মহাত্মা গান্ধী সমীপে সঙ্গীতাচার্য দিলীপকুমার রায়। লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।