গণায়নের ‘জুলিয়াস সিজার’- রোমান নাটকে বাংলার বোল

‘জুলিয়াস সিজারে’র গল্পটা মনে আছে তো? পম্পির বিদ্রোহ দমন করে সিজার (যীশু দাশ) ফিরেছেন রোমে। এখন তিনি দোর্দণ্ডপ্রতাপ। এইবারে যদি নিজেকে মহারাজাধিরাজ ঘোষণা করে বসেন সিজার, তবে আর দেখতে হবে না! ট্যাঁ ফোঁ করলেই গর্দান যাবে!
ভরা থাক স্মৃতিসুধায়’

বেতারে নিয়মিত অনুষ্ঠানে প্রধানত রবীন্দ্রসংগীত শুনিয়েছেন। রেডিওর নিজস্ব রেকর্ডের অনুষ্ঠানে অলোকনাথ দে-র সুরে শঙ্করলাল মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে গাওয়া একটি দ্বৈতকণ্ঠের গান ‘গান গেয়ে বেলা যদি যায়’ বেশ আদৃত হয়েছিল। তবে রেডিওতে তাঁর স্মরণীয় গানটি ছিল রেডিওর জনপ্রিয়তম অনুষ্ঠান ‘মহিষাসুরমর্দিনী’-তে, পঙ্কজকুমার মল্লিকের সুরে ‘মাগো তব বীণে সংগীত’।
মহাকাব্য, না কার্নিভাল! ছ’ঘণ্টার অবাক যাপন ‘ঊরুভঙ্গম’

মহাকবি ভাসের লেখা বিখ্যাত একাঙ্ক নাটক ‘ঊরুভঙ্গম’… নিরপেক্ষ সঞ্জয় বা বিজয়ী পাণ্ডব নয়, কুরুপতি দুর্যোধনের চোখ দিয়ে বর্ণিত হয়েছে এই নাটকের কাহিনি। সেই ধূসর যুদ্ধের পটভূমিকে পাখির চোখ করেই ছ’ঘণ্টার বিরাট এক ক্যানভাসে মহাভারতের নতুন ভাষ্য বুনেছেন মণীশ মিত্র।
দেখলেন শাশ্বতী সান্যাল
নাট্যসমালোচনা: গোপাল উড়ে অ্যান্ড কোং

নাট্যটির মূল ভার বহন করছেন অভিনেতা নীল মুখোপাধ্যায় এবং নিবেদিতা মুখোপাধ্যায়। তাঁরা যথাক্রমে গোপাল উড়ে (নবীন) এবং তরঙ্গ, তথা বিদ্যা-সুন্দরের মালিনী মাসী। দুই দীর্ঘদিনের অভিনেতা তাঁদের সক্ষমতায় রঙ্গমঞ্চকে নানা রঙে রাঙিয়েছেন। গানে গোপাল, বিশেষ করে তরঙ্গ এবং বিদ্যার ভূমিকাভিনেতারা প্রশংসাযোগ্য। কিন্তু রাজপুত্র সুন্দর, এই চরিত্রাভিনেতার শারীরিক কাঠামোটি দুর্বল।… লিখলেন শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ
নিবন্ধ: দৃশ্য যখন নিজেই সঙ্গীত

তরুণ মজুমদারের ছবিতে গানের নির্মাণ ও নির্বাচন এবং তা নিয়ে দৃশ্যরচনা, হয়ে উঠেছে আদর্শ ও মনোগ্রাহী। যার মধ্যে আছে রবীন্দ্রনাথের গানের উজ্জ্বল উপস্থিতি। … লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
কবিতা: এক বসন্তের ইকেবানা

কখনও সে তৈরি করে অতিকায় মাশরুমের মতো/ একটা ছাতা, ছাইরঙা চেরি ফুল দিয়ে/ কখনও বা এক ট্রে পোড়া সবুজের মধ্যে আঁকে/
ছিন্নভিন্ন হাত পা ও থ্যাঁতলানো মাথা… মীরা মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
আবার ফুলেরা, আবার ভালোবাসা

অনায়াস আলস্যের যে নির্মেদ তীক্ষ্ণতা নির্মাতারা প্রথম সিজনে সফলভাবে এনেছিলেন, সেটা একটু ভাবলেই বোঝা যায়, কী দুঃসাধ্য ব্যাপার। তাই সেটা আরও একবার হবে কিনা, তা নিয়েও বেশ সন্দিহান ছিলুম। … লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
অনুপম সুরে

মন দিয়ে সবটা শুনে যে কম্পোজিশন করলেন সুরকার, সেরকম সুরগঠন এর আগে বাংলা গানে সেভাবে হয়নিই বলা চলে। সার্থকভাবে প্রয়োগ করলেন ‘ডিমিনিশিং কর্ড সিস্টেম।’ অদ্ভুত সুরচলন! বিস্মৃত সুরকারকে নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।