খাবার খেতে নয়, খাবার হিসেবে

Thanksgiving lunch turkey

আর এক রকমের বুনো পাখি দেখা যায়, অনেকটা বড়সড় মুরগির মতো, কিন্তু দেখতে ভালো নয়! তারা ওড়ে না, কিন্তু নির্ভয়ে সারা পাড়া চষে বেড়ায় সন্তানসন্ততি নিয়ে! তাদের দেখে আমার মনে হয় দাদু-ঠাকুমা, ছেলে-বৌ-নাতিপুতি নিয়ে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছে!… লিখলেন স্বপ্না রায়

দূরের জলছবি: পর্ব ১

Alolika Mukhopadhyay

রায়পুর স্টেশনে রঘুপতি রাই নামে বাবার অফিসের এক পিওন আমাদের দুই বোনকে নামিয়ে দেবে। তারপর রঘুপতির নেতৃত্বে রামধুন গাইতে গাইতে দূরপাল্লার বাসে চড়ে দণ্ডকারণ্যের জগদলপুর।

একটুকু কথা শুনি…

Lata Mangeshkar in the studio

তারপর একসময় দেখলাম সাদামতন শাড়ি পরা, রোগা, খুব সাধারণ দেখতে, সাজগোজের কথা মনে নেই, লম্বা বিনুনি করা একজন ঘরটাতে ঢুকলেন। কাকা ঘরে গিয়ে কথা বললো ওঁর সঙ্গে, এ ঘর থেকে কিছু শোনা গেল না। যেটা মনে আছে, উনি মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে মাটি ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। শৈশবস্মৃতি ফিরে দেখলেন স্বপ্না রায়।

গল্প: কুহকজাল

Loneliness and show off

আলোলিকা এই গল্প বলাকে একটা আর্টের পর্যায়ে নিয়ে যায়। নিখুঁত বুঝতে পারে কোথায় কতটা বলতে হবে, কোথায় হঠাৎ করে চুপ করে যেতে হবে। ঠিক কোথায় থামলে দ্বিগুণ হবে কৌতূহল, কোথায় জাগবে বিশুদ্ধ ঈর্ষা, কোথায় বা অকপট মুগ্ধতা… মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়ের গল্প।

গল্প: অধরা মাধুরী

full moon spring

গান শুনতে শুনতে চাঁদের আলোয় কোলের ওপর রাখা সোফির হাতদুটোর দিকে হঠাৎ নজর পড়ল টনির। একী ? কী দেখছেন তিনি! এমনি লাল-হলুদ-সবুজ-নীল রঙ মাখা কাঁকন পরা হাতটিকেই তো প্রায় ধরে ফেলতে যাচ্ছিলেন!

নিউজার্সিতে দক্ষিণ-এশীয় নাট্যোৎসব

South Asian Theater Festival

নিউজার্সির ‘নিউব্রানস উইক পারফর্মিং আর্ট সেন্টার’-এ গত ১১ ও ১২ ডিসেম্বরের নাট্য উৎসবে বাংলা, হিন্দি, দক্ষিণ ভারতীয় ও ইংরেজি ভাষায় পাঁচটি নাটক প্রযোজনা করেছে আমেরিকার কয়েকটি নাট্যগোষ্ঠী। দেখে এলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায়।

ভালোবাসার রঙ

মুক্তিযুদ্ধর পর দেশ স্বাধীন হয়ে গেলেও, আনন্দর বাবা আর বাড়ি ফিরল না। মাও কেমন যেন চুপ করে গেল।

শ্বেতপাথরের ডালিয়া

Graveyard Garden

লকডাউনে হাঁটতে বেরিয়ে অনিরুদ্ধ আর রঞ্জার পছন্দের জায়গা হয়ে গিয়েছিল মার্কিন শহরের এক ছোট শান্ত কবরখানা। সেখানে ফুলের সমারোহ দেখতে দেখতে হাঁটত তারা। সেখানেই আলাপ অলিভিয়ার সঙ্গে। তারপর? লিখছেন সাহানা ভুঁইয়া।