একগলা জলে খড়কুটো আঁকড়ে ধরার রং

বর্ষা সর্বদাই অঘটন-ঘটন-পটিয়সী। কখনও কোমর জলে উল্টে যাওয়া হাত রিকশা, কখনও ম্যানহোলের খোলা ঢাকনা, আবার কখনও বা নেহাতই কাদায় পা পিছলে আলুদ্দম! তার মাঝে মাঝে কখনও ভেসে আসে রেডিওতে রিমঝিম গিরে সাওন, আর যুগলের মাথা থেকে হাওয়ায় উড়ে যায় মহেন্দ্র দত্তের ছাতা!…
লতা থেকে অঞ্জন – বর্ষার সুরে ভেজার পালা যুগ যুগান্তে

আমাদের বাংলার বুকে, প্রকৃতি বিশেষত বর্ষাকালে, অর্থাৎ আষাঢ় শ্রাবণে বড়ো স্নিগ্ধ হয়ে হাজির হয়। ফলে গরমের দাবদাহে অতিষ্ঠ চিত্ত বিহ্বল হয়ে পড়ে। মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে। আর তখনই বাঙালি আত্মসমর্পণ করে গান ও কবিতায়। সেই বর্ষার কথায়-সুরে ভেজালেন পীতম সেনগুপ্ত।…
রেইনি ডে-তে রেইনওয়াটার পাইপে কাপড় গুঁজে ছাদ হল সুইমিং পুল!

ঝমঝমে বৃষ্টি মানেই ভিজে ইউনিফর্ম আর ঢংঢং করে ঘণ্টা… আজ রেইনি ডে! এ স্বাদের ভাগ হবে কী করে! বড়ো হোক বা ছোট… কোনও বেলাতেই এই অনাবিল আনন্দের স্বাদ কমার নয়। স্কুল পেরিয়ে কলেজ এমনকি চাকরি জীবনেও ফিরে ফিরে আসে রেইনি ডে!…
ঝিঙের সঙ্গে ও পারে পোস্তর প্রেম, তো এ পারে চিংড়ির!

বর্ষায় খিচুড়ি আর ইলিশ মাছ ভাজার কম্বো নিয়ে তো কত চর্চাই করলেন! এ বার হোক না একটু স্বাদবদল! খোদ পদ্মাপাড় থেকে বর্ষার নিরামিষ খাবারের খোঁজ দিলেন সামিউর রহমান।…
দু’বিঘে আকাশে আমি ধেনো মদের মতো মেঘ গিলি

বাদলা করে এলে মনকেমনের উথাল পাহাড় ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে লাফ দিয়ে চলতে চাই। প্রতিটি লাফেই স্মৃতির কাদা, অতল মাখামাখি, রুখু মাটিতে মাতাল করা জলগন্ধ। বর্ষার রোম্যান্স আর নস্টালজিয়ায় ভেজালেন অনিমেষ বৈশ্য।…
আমার বাবা রুদ্রপ্রসাদ

যখন আমার প্রথম বিয়েটা থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিলাম তখনও বাবা একবারের জন্যও বলেনি এটা কোরও না। বলেছিল এটা তোমার জীবন, তোমার সিদ্ধান্ত। কিন্তু যাই সিদ্ধান্ত নেবে তার দায়ভারও তোমাকেই বইতে হবে।
আমার বাবা নিরুপম চৌধুরী

বাবা আসলে একজন শিল্পী। সংসারের দায়িত্বভারে চাপা পড়ে যাওয়া একজন শিল্পী যিনি আজীবন নিজের শিল্পীসত্ত্বাকে লালন করে গেছেন।
গান গেয়ে গোটা বইমেলা ঘুরলাম বাবার সঙ্গে…

গৌতম চট্টোপাধ্যায় বললেই যে সুর, যে জীবনচর্যা, যে লিরিক ঝাপটে এসে আমাদের একাকার করে দেয় আজও, তাঁর মৃত্যুর একুশ বছর পরেও… সেই মানুষটিকে কেমন দেখেছেন তাঁর পুত্র?