তারা, ঢেউ আর ছোট্ট রোহিনা

খোলস থেকে বেরল ছোট্ট প্রজাপতি রোহিনা। সূর্য তার দিকে তাকিয়ে একগাল হাসল। কিন্তু রোহিনার আনন্দ রইল কতক্ষণ? রোহিনা কি শেষমেশ আনন্দের খোঁজ পেল? ছোট্ট উৎসার গল্প বাংলালাইভের পাতায়।

মিলেছি আজ মায়ের ডাকে…

Netherland

দুর্গাপুজো আয়োজন করা চাট্টিখানি ব্যাপার ন​য়​। তার মধ্যে আমাদের কারওরই দুর্গাপুজো আয়োজন করার কোনও পূর্ব​-অভিজ্ঞতা নেই! কিন্তু তা বলে কি পুজো হবে না? মায়ের পা পড়বে না হল্যান্ডের মাটিতে? এমন ভেবেই হৈচৈ করে শুরু হয়ে গেল পুজো…

সিঙ্গাপুরে দেবী বন্দনা

Little India Singapore

প্রতিমা এবং পিতলের মঙ্গলঘট বিসর্জন হয় না; নির্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষিত থাকে। পুজোর তিন দিন কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত মহিলারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে দেবীর ভোগ রান্নার দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন এবং একই রকমের শাড়ি পরিহিত মহিলাদের দেবীর পায়ে একত্রে ভোগ নিবেদন এই পুজোর অন্যতম  আকর্ষণ।

মা গো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়

সেসব থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে থেকেও উৎসবের উত্তেজনার আঁচ এসে পৌঁছয় আমেরিকার মাধ্যপশ্চিমের ইলিনয় রাজ্যের এই  শহরে। এখন আকাশ প্রায়দিনই মেঘলা। হাওয়ায় শিরশিরে ভাব।  হালকা কার্ডিগান আর চাদরের উষ্ণতা চায় শরীর।

আজ আগমনীর আবাহনে

২০১৯ এর জানুয়ারি মাস নাগাদ আমাদের শেফিল্ড ডিস্ট্রিক্ট দুর্গোৎসব কমিটি ঠিক করেন, এবার নতুন প্রতিমা হলে বেশ হয়| শেফিল্ডের পুজো চলছে প্রায় ত্রিশ বছরের ওপর| একই প্রতিমা প্রায় বছর কুড়ি ধরে আছে| মাঝে একবার খুব যত্ন করে রঙ ফেরানো হয়| তবে গত বছর মনে হয় প্রতিমাকে সত্যিই বেশ ক্লান্ত লাগছে|

শয়তানের ফন্দি আর, বন্দিমুক্তির দিশা

ভোগান্তি কি ভুক্তভোগীদের নিয়তি? নাকি নিয়তিকে টপকে আত্মবিশ্বাসের অকূল পাথারে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতরাবার শক্তি তার আছে? দুর্ভোগ সইতে সইতে আর কতক্ষণ অপেক্ষা করব আমরা? প্রশ্ন তুললেন দেবজ্যোতি।

ঐশ্বরিক খাদ্যের মানবিক গপ্পো

উত্তর ভারতের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের ছপ্পন ভোগ থেকে পূর্ব ভারতের শ্রীক্ষেত্রের মহাপ্রসাদ, আবার দাক্ষিণাত্যের পোঙ্গল থেকে তিরুপতির বুন্দি লাড্ডু – সারা ভারতের ভোগের আর্থ-সামাজিক ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে এ কথাই স্পষ্ট হয় যে ঈশ্বরের উদ্দেশে নিবেদিত খাবার আসলে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর তাগিদেই।

বাহিরে নয়, বাহিরে নয়, উপভোগের অন্দরে

Durgapujo

দুর্গাপুজো মানেই উপভোগের সময়। ভোগ অর্থে রসাস্বাদন। ভোগ অর্থে আনন্দবিলাসের একান্ত আত্মীকরণ। পুজোর এই সময়টাতেই উপভোগের জলে মুখ ডুবিয়ে বাঙালি আকণ্ঠ টেনে নেয় সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, অবসর, বিনোদন। সেই জলেই পা ছোঁয়ালেন হাত ছড়ালেন অদিতি বসু রায়।