‘আর কি খুঁজে পাব তারে’…

Tagore in Shantiniketan

রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে? লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।

ও কেন চুরি করে ‘গায়!’

copied music

বাংলা থেকে হিন্দি, সুপারহিট অবিস্মরণীয় সব গান যে বরেণ্য সুরকারদের নিজেদের সৃষ্টি নয়, বিদেশি বা অন্য কোনও গানের সুর থেকে হুবহু কপি-পেস্ট, সে কথা জেনেও না-জানা হয়ে থাকি আমরা। প্রিয় সুরকারদের সুর ‘চোরাই’ বলতে প্রাণে লাগে, তাই বলি অমুক সুর থেকে অনুপ্রাণিত। কিন্তু তাবলে তো ‘চুরি’টা মিথ্যে হয়ে যায় না! লিখছেন অভিজিৎ সেন।

নিশিকুটুম্ব কথা

thieves of Kolkata thief Calcutta Samyantak Chatterjee illustration

তস্করবৃত্তি পেশা অতি প্রাচীন। তবে কালেকালে তার বিবর্তন হার মানাবে ডারউইনের তত্ত্বকেও। এককালের সিঁধেল চোর থেকে আজকের অ্যাকাউন্ট হ্যাকার — যাত্রাপথে চুপিচুপি কান পাতলেন সুপ্রিয় চৌধুরী।

নায়িকার আগে ছিলেন মানবতাবাদী

Ruma Guha Thakurata

একই অঙ্গে এত রূপ বোধহয় একেই বলে। একাধারে গায়িকা, নৃত্যশিল্পী এবং নায়িকা। আর সবার উপরে এক প্রকৃত মানবতাবাদী মরমী মানুষ। রুমা গুহঠাকুরতার তুলনা তিনি নিজেই। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

সত্যি সাবিত্রী

Sabitri Chattopadhyay

দশ টাকা মজুরিতে সিনেমায় ‘এক্সট্রা’ হিসেবে কাজ শুরু করেছিল যে মেয়েটি, শেষমেশ তার দখলে এল বাংলা ছবির শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর স্থান, তর্কাতীতভাবেই। সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের কথা, তাঁর নিজের কলমে। ‘সত্যি সাবিত্রী’ নামে তাঁর আত্মজীবনী থেকে।

নীল যমুনার জল!

Jamuna Barua in Zindegi 1940

চোখে পড়েছিলেন বাংলার অবিসম্বাদী নায়ক-পরিচালক প্রমথেশ বড়ুয়ার। তাঁর হাত ধরেই চলচ্চিত্রে আগমন এবং জনমনে পাকা আসন। পরবর্তীতে প্রমথেশ বড়ুয়াকে বিবাহ করলেও অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর জায়গা ছিল একচ্ছত্র। লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত।

কাবেরী নদীতে শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত

Aranyer Dinratri (1970) Kaberi Basu

চলচ্চিত্রজগতে তাঁর আগমন স্বল্পকালের জন্য। উপস্থিতি খুবই ক্ষণস্থায়ী। তবু আজও তিনি দর্শকমনে সজীব, সতেজ, জীবন্ত! তিনি, দু’চোখে কাবেরী নদীর জলরাশি নিয়ে আসা কাবেরী বসু। তাঁকে নিয়ে লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।

এই আমি, একা, অনেকে

Covid situation

একে অতিমারীর যন্ত্রণা, তায় এক বিষম রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দেশ তথা জাতি। তিতিবিরক্ত সাধারণ মানুষ। তবু তারই মধ্যে সে সৃষ্টি করে, শিশুর জন্ম দেয়, আশার আলো দেখার আপ্রাণ চেষ্টা করে। এই বৈপরীত্য শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।