‘মহাভারত কথা’ বলার সময়ও তাঁর সামনে কোনও কাগজ থাকত না

বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র আর দেবীপক্ষের ভোরে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ বাঙালির কাছে সমার্থক। কিন্তু বীরেন্দ্রকৃষ্ণের কর্মকাণ্ডের এটি একটি সামান্য অংশমাত্র। তাঁর জীবনভরের বিপুল কর্মকাণ্ডের উপরে আলো ফেললেন অভিজিৎ সেন।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৭)

সাঁইত্রিশবার দার পরিগ্রহ করা কুলীন বামুন বিনোদবিহারী মুখুজ্জে বাড়িতে থাকা দুই স্ত্রীর কোন্দল আর নির্যাতনে অতীষ্ঠ। সেই লক্ষ্মীদাসি আর গৌরবালার চুলোচুলির মাঝে এসে দাঁড়ালেন এক স্ত্রীলোক। পিছনে দুই বেহারার পালকি। কে তিনি? কার সঙ্গে এসেছেন?
দু’টি কবিতা

আলো সরে গেলে
দাগ ছোপ বিবর্ণ কথার
একলা ভাসে
সুসজ্জিত জাহাজ
বড় খিদে পায়
তৃষ্ণা পায়।….
কেউ কখনও বর্ষাকালে খবরদার ডাক্তারের কাছে যাবেন না!

বর্ষা নামক ঋতুটিকে ডেঁড়েমুষে উপভোগ করার জন্যে কিছু প্রয়োজনীয় টিপস এবং খাবারদাবারের কথা চুপিচুপি বলে দিচ্ছেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
আর দিচ্ছেন জরুরি ডাক্তারি পরামর্শও! মানবেন কিনা সে আপনার ব্যাপার…
ক্ষণিক-প্রভা (ছোটগল্প)

তুমি কিন্তু ওই তীব্র চোখ ঝলসানো আলোর মাঝখানেও সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। ঠিক সেই সময় বাড়ি থেকে দু’জন দৌড়ে বেরিয়ে এসে কোলে তুলে নিয়ে বাড়ির দিকে দৌড়োতে শুরু করল। তুমি তখনও হেসে যাচ্ছ। হাত নেড়ে যাচ্ছ।…
দু’টি কবিতা

একফালি আকাশ চোখে পড়ে শুধু সান্ত্বনার মতো
এখন কুয়োই ঘর, এখন খনন করা কাজ
কোথায় রয়েছে সেই শিলালিপি? আর কত দূর?
শতবর্ষের ইস্টবেঙ্গলে জ্যোতিষ গুহই সুপারস্টার!

শতবর্ষে পা দিল ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাব। একশোর আঙিনায় দাঁড়িয়ে ক্লাবের অন্যতম মহীরুহকে স্মরণ করলেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সাংবাদিক চিরঞ্জীব।
মল্লিকা সেনগুপ্তের ‘সীতায়ন’ – ফিরে দেখা

১৯৯৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল মল্লিকা সেনগুপ্তের উপন্যাস ‘সীতায়ন।’ মহাকাব্যের আখ্যানে কেন্দ্রীয় নারীচরিত্রের সর্বস্তরীয় অবমাননার দিকটি দুঃসাহসিক ভাবে তুলে এনেছিলেন মল্লিকা। তাকে দাঁড় করিয়েছিলেন সমসাময়িক প্রেক্ষিতে। প্রায় পঁচিশ বছর আগেকার এই উপন্যাস আজও কেন একই ভাবে সমসাময়িক, প্রাসঙ্গিক?