বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা : পর্ব ১

ভিন্ন প্রদেশে, ভিন্ন ভাষার দলিত সাহিত্য আন্দোলনের মূলে রয়েছে ‘প্যান-ইন্দো অস্তিত্ব’। এই ‘প্যান-ইন্দোয়িজ়মের সূত্র ধরেই দলিত লেখকরা একত্রিত হয়েছেন। এই সাহিত্য আন্দোলনের প্রথম চর্চা শুরু হয়েছিল মহারাষ্ট্রে। জ্যোতিরাও ফুলে (১৮২০-৯০) ও অম্বেডকরের হাত ধরে এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল।
তিনি সুপ্রভ, তিনি সুমিত্র, তিনি অবিস্মরণীয়

অন্তরে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন এক মহৎ মানুষ। নিজের খ্যাতি ও ব্যাপ্তি দ্বারা নিজস্ব পরিসর, ধার করে পরা লং কোটের মতো সর্বদা জড়িয়ে রাখেননি এই ব্যক্তিত্ব। স্মরণ করলেন বিশিষ্ট লেখক তিলোত্তমা মজুমদার।
দু’টি কবিতা

এ এক অস্থির সময়। এ এক বিষণ্ণ বেলা। কবি অজিত বাইরির কলমে।
একানড়ে (পর্ব ২)

‘লজ্জা করে না গায়ে হাত দাও?’ ‘ছেনাল মেয়েছেলের আবার সম্মান !’ ‘তুমি চাইলে চলে যাও জয়রামতলা কিন্তু ছেলেকে নিয়ে যাবে না !’ ‘গলা উঁচু করবে না, এরকম অনেক দেখেছি ! তোমার তেজকে ভয় পাই ভেবেছ?’ কথাগুলো যখন ছিটকে আসত, তার ভেতরের ভয়গুলো ফ্রিজে রাখা দুধের প্যাকেটের মত ঘেমে উঠত
পিকোলো ইংরিজি: পর্ব ১

ইংরিজি তো ইংরিজিই হয়। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় না গেলে বুঝতে পারবেন না সে দেশের ইংরেজি বলার একুশে আইন! অবশ্য আইন না বলে একে কায়দা-কানুন বলাই হয়তো যুক্তিসঙ্গত।
কথা কম বলার কোলাহল

রাণা রায়চৌধুরীর কবিতা
অমলা এসেছেন (গল্প)

অমলা শোবার ঘরের খাটে থেবড়ে বসেছেন। পাও তুলেছেন। হাতের ব্যাগ, কাঁধের ঝোলা, পানের ডিবে খাটের ওপরেই ছড়িয়েছেন। লাল পাড় শাড়ির সঙ্গে রঙ মিলিয়ে লাল জামা। তাকে দেখাচ্ছে ভারী সু্ন্দর। স্নান করে এসেছেন। চুলগুলো এখনও ভেজা ভেজা।
স্পেলিটি লিংডো লাংগ্রিন ও মেঘালয়ের ইউরেনিয়াম — জোয়াই (পর্ব ৯)

ইউসিআইএল কর্তৃপক্ষকে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার বার্তা পাঠালেন কঙ স্পেলিটি ওরফে স্পেলিটি লিংডো লাংগ্রিন-এর নেতৃত্বাধীন প্রমীলা বাহিনী। ইউসিআইএল অনেক কাকুতি-মিনতি করে তাঁর কাছে আবেদন -নিবেদন জানাতে থাকে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন যে অর্থ দিয়ে তাঁদের স্বাধীনতা কেনা যাবে না।