সুরের আকাশে দীপ্ত ইন্দু: পর্ব ১

আলো-আঁধারিতে ঘেরা ব্যক্তিজীবনের গণ্ডি পেরিয়ে বিগতকালের তওয়ায়েফ সংস্কৃতির শেষ যে প্রতিভূরা শিল্পীর সম্মানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, তাঁদেরই মধ্যে অন্যতম ছিলেন ইন্দুবালা দেবী। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।
প্রম্পটার: ছোটগল্প

মাধববাবু আমেরিকায় ছেলেমেয়ের কাছে এসে রয়েছেন বছর দশেক হল। বরাবর পুজোর নাটকে প্রম্পটারের ভূমিকা তাঁর বাঁধা। কিন্তু এ বারে ঘটল অন্যরকম। লিখছেন আনন্দ সেন।
পা (ছোটগল্প)

বিখ্যাত কবির স্ত্রী অদিতি এখন একা। প্রয়াত হয়েছেন কবি। একাকিনী স্ত্রীর দিন কাটে স্মৃতি আঁকড়ে। শুধু নিজের পা-দু’টিকে নিয়েই বড় উদ্বিগ্ন, বড় ব্য়তিব্যস্ত হয়ে থাকেন তিনি। কেন? কাবেরী রায়চৌধুরীর ছোটগল্প…
একানড়ে : পর্ব ৩

‘কে জানে ! দাদার বডি নিয়ে এসেছিল। ট্রাকটা ধাক্কা দিয়েছিল সাইড দিয়ে। মাথার একদিক ছিল না, ফেটে ঘিলু বেরিয়ে গেছিল, আর চোখটা ঝুলছিল। কিন্তু অন্যপাশটা একদম ঠিকঠাক ছিল, দেখে মনে হবে ঘুমোচ্ছে। আমি অনেকদিন স্বপ্ন দেখেছি, দাদা আমাদের ঘরের মধ্যে দাঁড়িয়ে কাঁদছে আর খুব চেষ্টা করছে চোখটাকে আবার সেট করে নিজের জায়গায় বসাতে, কিন্তু পারছে না। ভাল চোখটা থেকে জল বেরচ্ছে খালি।’
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: স্বাতন্ত্র্য ও ঔজ্জ্বল্যে হীরকখণ্ডের মতো তাঁর কবিতা

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। এক বিরল প্রতিভা। বঙ্গসাহিত্য ও কবিতার জগতে এক চিরস্মরণীয় অনন্য নাম। সম্প্রতি প্রয়াত হলেন জার্মানির হাইডেলবার্গ শহরে। তাঁর কাব্যচর্চায় এ কালের আর এক বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ কওসর জামাল।
অলোকরঞ্জনের প্রচ্ছদ-কাহিনি: এবার চলো বিপ্রতীপে

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের ‘এবার চলো বিপ্রতীপে’ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের শিল্প নির্দেশনার গুরুদায়িত্ব পড়েছিল লেখকের কাঁধে। তিনি তখন ওই প্রকাশনায় কর্মরত। কী ভাবে তৈরি হল সেই প্রচ্ছদ… গল্প শোনালেন নির্মলেন্দু মণ্ডল।
শ্যামা মায়ের পাগল ছেলে

বাংলা ভক্তিগীতির এক অলৌকিক প্রতিভা অমৃক সিং অরোরা। কিন্তু তাঁকে চিরকাল ব্রাত্য করে রাখল বাঙালি এলিট সংস্কৃতি-সমাজ। তাঁর গান কোনওদিনই ঠাঁই পেল না বাংলা গানের মূলধারার চর্চায়। তাঁকে নিয়ে লিখলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
মেলা (কবিতা)

কত দূরের মানুষ আসে মেলায়
ফুলিয়ে চুল টেরি বাগায় বিকেল
তেমনই এক কিশোরী মেয়ের মেলা-কাহিনি ঝিলম ত্রিবেদীর কলমে।