একানড়ে : পর্ব ৫

ঘর থেকে বেরোবার আগে আরো একবার চোখ চালাল চারপাশে–সব শান্ত, নিঝুম। সাবধানে দরজা বন্ধ করে টুনু নীচে নেমে এল। দিদা এখন বাড়ি ঢুকবে। তাই সামনের গেটের কাছে যাওয়া চলবে না, সে ঘুমোয়নি দেখলেই বকতে শুরু করবে আবার। কিন্তু অদ্ভুত ধাঁধা লাগছে দিদাকে নিয়ে, যার উত্তর না পেলে স্বস্তি পাচ্ছে না সে কিছুতেই।
মন্দিরচূড়ায় সোনার পাত, কিন্তু ভারতের অসুখ গভীরতর

অর্থনৈতিক সমীক্ষা যাই বলুক, ২০২০ সালে ভারতীয় অর্থনীতি খুব একটা ভাল অবস্থায় ছিল না। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হার আগে থেকেই কমছিল, বেকারত্বের হার গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ, ভোগব্যয়ও অধোগামী। তার মধ্যে কোভিডের খাঁড়ার ঘায়ে অবস্থা কী দাঁড়াল? লিখলেন মহালয়া চট্টোপাধ্যায়।
কিস্তি: ছোটগল্প

অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে বর হাসপাতালে ভর্তি। মেয়েটাকে পড়শির ঘরে রেখে একমাসের দুধের ছেলে কোলে নিয়ে হাসপাতালে বসে থাকে অসহায় রুমকি। অনেক টাকা লাগবে বরের অপারেশন করাতে। কোথায় পাবে টাকা? ঋভু চট্টোপাধ্যায়ের গল্প….
এক অনন্ত ১৪ কিলোমিটার ও জামলো মাকদাম

জামলো মাকদাম| এক দাম| এক লাখ| এক লাখ — সরকারি ক্ষতিপূরণ| বছর বারোর সেই বেঘোরে মারা পড়া পরিযায়ী শিশুশ্রমিককে নিয়ে লিখলেন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
একটা নাটক: কবিতা

কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
ভাল আছি: কবিতা

ভাবিস না ওলটপালট হয়ে যাবে সবকিছু,বসে যাবে রথের চাকা… ভাল থাকা কাকে বলে, তা নিয়েই কাব্যে প্রশ্ন তুললেন মানস ঘোষ।
একানড়ে : পর্ব ৪

অবিশ্বাসের চোখে তাকিয়ে থাকল টুনু। সাধারণ দেওয়াল একটা, কী করে হতে পারে এরকম ! চুপচাপ হাত পা ছড়িয়ে ছোপটা এখন শুয়ে আছে, নিরীহ নির্বিকার।
অভিমান: কবিতা

ভালোবাসা, বিরহ আর অভিমানের কাব্যভাষা ফুটে উঠল অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।