রবীন্দ্রনাথ ও অ্যান্ড্রুজ় – অন্তরঙ্গতার আখ্যান

রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবনে যে সকল সম্পর্ককে অত্যন্ত বেশিরকম মান্যতা দিয়েছেন, তার মধ্যে একটি চার্লস অ্যান্ড্রুজ়ের সঙ্গে তাঁর সখ্য। বই উৎসর্গ থেকে দীর্ঘ সফরসঙ্গী করা– নানাভাবেই কবি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন অ্যান্ড্রুজ় তাঁর কতখানি ঘনিষ্ঠ। লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৭‒ আত্মীয়স্বজন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় কেমন করে সেসময় হুটহাট বাড়িতে চলে আসতেন পাড়াপড়শি আত্মীয়স্বজন। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৭

দেহভেদ নিরূপনের গূঢ় তত্ত্ব নিয়ে মহাবিতর্কসভা বসেছে মালিহাটিতে। পরকীয়া আর স্বকীয়ার তফাতে রাধাভাবের স্বরূপ নির্ধারণ নিয়ে হইচই বেধেছে সেখানে। সুবাহু উত্তেজিত, রাধামোহন শান্ত। কী বলছেন তাঁরা? লিখছেন সেবন্তী ঘোষ।
একানড়ে: পর্ব ১৫

সেই একইরকম মরা নদীর গলায়– ‘আমি আসছি আর কয়েকদিনের মধ্যেই’, ‘তুই লক্ষ্মী হয়ে থাক বাবা, শরীর খারাপ বাধাস না’, ‘আসবার সময়ে আরো কয়েকটা ফেলুদা নিয়ে আসব’, ‘অফিসের ছুটি পাচ্ছি না তো কী করব বল!
দিনের পরে দিন: সংবাদজগতের উত্তমকুমার

প্রবাদপ্রতীম সাংবাদিক বরুণ সেনগুপ্তকে নিয়ে এক অন্তরঙ্গ স্মৃতিকথামালা বুনেছেন লেখক আলপনা ঘোষ।
যুবনাশ্বের রাজ্যপাট – আমার দাদু মণীশ ঘটক

দাদু ছিলেন ক্ষুরধার রসবোধের অধিকারী। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের স্মৃতিচারণায় সেসব কথার উল্লেখ করেছেন। তাঁদের মধ্যে একজন, বিদগ্ধ পণ্ডিত, অধ্যাপক, প্রাবন্ধিক সুধীর চক্রবর্তী, যিনি সম্প্রতি প্রয়াত হলেন।
কবিতাগুচ্ছ: পঞ্চবাণ

একটা ঈর্ষা/মানুষকে এই গলি থেকে/বড়ো জোর/ওই বড়ো রাস্তা পর্য্যন্ত/টেনে নিয়ে যেতে পারে
পাগলী, তোমার সঙ্গে আদম ইভ কাটাব জীবন…

প্রেম দিবসে প্রেমের উপাখ্যান। বিশ্বের নানা প্রান্তের ভুবনমোহিনী প্রেমের গল্প একসঙ্গে জুটিয়ে ভ্যালেন্টাইনস ডে-র উপহারের ডালা সাজাল বাংলালাইভ। পড়ুন আর ভেসে যান প্রেমের জোয়ারে।