বইয়ের কথা: এখানে এখনই

দুই বন্ধুর বাস দুই মহাদেশে। যোগাযোগের মাধ্যম? চোখ কপালে তুললে চলবে না। তাঁরা পরস্পরকে চিঠি লেখেন। কাগজে। কলম দিয়ে। সেই বন্ধু কারা? দুনিয়া কাঁপানো দুই লেখক। বইটির পাঠপ্রতিক্রিয়া জানালেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।
রোল – অ্যাকশন – কাট্ পঞ্চম দৃশ্য (৩)

তারপরেও ইন্দীবরজি বা জাফর এরা টপে চলে গেল, কী করে? আমার থেকে কি ওরা সবসময় ভালো অভিনয় করে?
ছাড় বেদয়া পত্র: শেষ পর্ব

বল্লভাচার্য সম্প্রদায়ের বৈষ্ণবরা তাদের স্ত্রীদের গুরুর কাছে সমর্পণ করে। কেউ পর্দাপ্রথা মানে। কেউ পথে খোল করতাল নিয়ে পথে নেমে পড়ে।
একানড়ে: পর্ব ১৯

নাকে বারবার এসে ধাক্কা মারছে সেই পচা গন্ধটা, ছোটমামার ঘর পেরিয়ে এসে বাড়ি বাগান ও মাঠের দখল নিতে চাইছে।
গল্প: ভরসা অনেক দূর

বাড়িতে মা-ও তার অসুখের সময় খুব যত্ন করে, কিন্তু সঙ্গে বকুনিও চলে। এখানে বকুনি নেই, শুধু আদরটাই আছে। শাশুড়ি-মায়ের আঁচল ধরে শুয়ে থাকল কলি।
রোল – অ্যাকশন – কাট্ পঞ্চম দৃশ্য (২)

সবকিছু ফাইনাল হয়ে গেলে আমাকে ডাকবেন। আপনি চিন্তা করবেন না। আমার স্ত্রী দিব্যা খুব ভাল উকিল।
দু’টি কবিতা

সময় বলে কিছু হয় না। আসলে একটা অদৃশ্য নদী কিছুটা পথ পেরিয়ে পেছনে ফিরে দেখে
কচুরিপানার ডালে বসে অন্যমনস্ক তিনটে কাক। বা সাতটা আটটা দশটা… একাকিত্বের বোধ যখন বয়ে আনে মৃত্যুচেতনা, শূন্যতা, সেই ছবি আঁকলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ১০

সে অভিশপ্ত, সংসার আর তার জন্য নয়। তার মায়ের অতীত কালিমা প্রকাশ্যে এসে গেছে। আর সে সংসারে ঠাঁই পাবে না।