কবিতা: শেষ মহীরুহ

‘তাদের জন্য ফের কবিতাকে ভরো গাছে গাছে! এ পৃথিবী কবিতার, সবুজের…’ অগ্রজ কবির মতো গাছের কাছে আশ্রয় নিতে চান এই প্রজন্মের কবি। লিখছেন রূপক বর্ধন রায়।
একানড়ে: পর্ব ২২

বাবান জানে তার আপাতত কোথাও যাওয়া চলবে না। হিমেল সন্ধ্যেকে যতই নম্র ও নির্ভার লাগুক, মেঘের মতো তাকে ঘিরে ধরেছে ছোটনের দল।
ছোটগল্প: জোড়াতালি

সুদেষ্ণা আর তমালের দাম্পত্যের বয়স দশ। কিন্তু এরমধ্যেই সেটা পাতা খসা ন্যাড়া গাছের মতো নিষ্প্রাণ, অসাড়। তার উপর এল লকডাউন। সারাক্ষণ পাশাপাশি থাকা। সবুজ পাতা কি গজাবে জোড়াতালির এই সম্পর্কে? লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
কবিতা: অনুবাদ

জগতে শুধু উজ্জ্বল তিনদিক ঘেরা কিউবিকগুলো পড়ে আছে। পেপার ওয়েস্ট উপছে ফুটে আছে ব্যবহৃত টিস্যুর ফুল।
বইয়ের কথা: কালো নগ্নিকার আখ্যান

শ্যামাঙ্গী ঈশ্বরকে খুঁজতে চায়। এই সন্ধান কি এক প্রান্তিকের আত্মানুসন্ধানও নয়? বর্ণের নিরিখে যে কৃষ্ণাঙ্গ, লিঙ্গের নিরিখে যে নারী, বয়সের নিরিখে যে অনভিজ্ঞ, তথাকথিত আলোকপ্রাপ্তির নিরিখে যে অ-শিক্ষিত, তাঁর এই যাত্রাপথের সঙ্গী হলেন বিহু রায়।
কবিতা: বালির মতো বনিতা

গ্রীষ্মের দাবদাহের মতো/ ঝলসে যাচ্ছে ধীরে ধীরে/ সমস্ত প্রীতিকণাগুলি… পুড়ে যাচ্ছে জ্বলে যাচ্ছে জীবন। খাক হয়ে যাচ্ছে চারপাশ। কবি শুধু দর্শক। লিখছেন সুমন মল্লিক।
অনুবাদ গল্প: আলোকবর্ষ: শেষ পর্ব

বিছানায় যাবার আগে জেমসের আবার একটা ফোন এল। কে ফোন করছে না দেখেই সে ফোনটা কেটে সাইলেন্ট মোডে করে দিল।
একানড়ে: পর্ব ২১

টুনু অন্যমনস্কভাবে তালগাছ দেখল, ‘রোহণ আর ও খুব বন্ধু ছিল। দুজনে সারাক্ষণ গলায় হাত রেখে ঘুরত। টিফিন ভাগ করে খেত। তারপর একদিন মরে গেল। সুতনু।’