কবিতা: বাৎসরিক

ভুলে থাকা স্মৃতির সাময়িক ঝাপট/ ফিকে হয়ে আসে… শোক এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। তবু শোকাবহ চারপাশ আমরা কাজ করে চলেছি, নির্বাহ করে চলেছি দৈনন্দিন জীবনযাত্রা। বছর ঘুরলে শোক ফিরে ফিরে আসে আর মনে করিয়ে দেয় কিছু সন মাস তারিখ। লিখছেন অন্তরা দাঁ।
ছোটগল্প: পান্তা থেকে পাস্তা

নিতাইয়ের মায়ের হোটেলে দুপুরের ফাঁকটুকুতে আচমকা আসে এক আগন্তুক। তার বড় খিদে পেয়েছে। বিরক্ত হতে গিয়েও কী ভেবে পিঁয়াজ-লঙ্কা দিয়ে পান্তা বেড়ে দেয় নিতাইয়ের মা। তারপর? পড়ুন অতনু দে-র ছোটগল্পে।
কবিতা: ম্যানিফেস্টো

হাজিরার খাতা নিয়ে ফ্লুরোসেন্ট রোদ/ আড়ালে ডেকেছে তাকে… সমকালের কথা, সমকালীনতার আলেখ্য রচনা করলেন বেবী সাউ।
পৃথিবী (নাটক): পর্ব ১

বলেছেন, আজ থেকে ঠিক দশ দিনের মাথায় পৃথিবীর ভেতর দিয়ে এক শক্তিশালী গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ পাস করবে, আর সেই ওয়েভের শক্তি পৃথিবীর গভীরে লাভাকে এত উত্তপ্ত করে দেবে যে পৃথিবী একটা বোমার মতো দুম করে ফেটে চৌচির হয়ে যাবে।
খলিল জিব্রানের ‘দ্য প্রফেট’-এর অনুবাদ: পরিচ্ছেদ ৭

উনিশ শতকের লেবানিজ়-মার্কিন কবি, লেখক, চিন্তক তথা দার্শনিক খলিল জিব্রান ছিলেন একজন দৃশ্য-শিল্পীও। তাঁর লেখা সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত গ্রন্থ তাঁর ছাব্বিশটি গদ্য কবিতার সংকলন, ‘দ্য প্রফেট’। বাংলায় তর্জমা করলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়। ছবি আঁকলেন বিশিষ্ট চিত্রী অশোক ভৌমিক। আজ সপ্তম পর্ব।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ৮

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে বেমক্কা আসে জুড়ান রায়। তাকে মানায় না এ পাড়ায়। তবু সে সবজান্তা, সে ঠোঁটকাটা। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ৮।
থাবা: কবিতা

এখন বাউল একা দু-কলি পুরোনো গায়।/চন্দন-রংয়ের সব পাখিও জেনেছে/নতুনের শিসে আজ নিষেধাজ্ঞা আছে!
দশমহাবিদ্যা সিরিজ়

আমাদের বিপরীত মুদ্রাকালে তোমার উন্মাদ এলোকেশী শীৎকার / নখ বসে যাওয়া রক্তপাতে উল্লাসের স্রোত… শক্তির দশ রূপ দশমহাবিদ্যা। তার মধ্যে ভয়ালতম দুই রূপের মহিমায় সমকালকে ধরলেন কুবলয় বসু।