ওয়ল্ট হুইটম্যানের কবিতার অনুবাদ: ২

উনবিংশ শতকের মার্কিন কবি, চিন্তক ও সাংবাদিক ছিলেন ওয়ল্ট হুইটম্যান। মুক্তচ্ছন্দের পদ্য বা ফ্রি ভার্সের জনক এই কবির কিছু কবিতার অনুবাদ রইল এই পর্বে।
খলিল জিব্রানের ‘দ্য প্রফেট’-এর অনুবাদ: পরিচ্ছেদ ১০

উনিশ শতকের লেবানিজ়-মার্কিন কবি, লেখক, চিন্তক তথা দার্শনিক খলিল জিব্রান ছিলেন একজন দৃশ্য-শিল্পীও। তাঁর লেখা সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত গ্রন্থ তাঁর ছাব্বিশটি গদ্য কবিতার সংকলন, ‘দ্য প্রফেট’। বাংলায় তর্জমা করলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়। ছবি আঁকলেন বিশিষ্ট চিত্রী অশোক ভৌমিক। আজ দশম পর্ব।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ১১

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে গণ্যমান্য নীলমাধব পালোধী। চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কর্তৃত্ব নিয়ে নেই। প্রাতর্ভ্রমণ দলের একচ্ছত্র নেতা নীলমাধব পালোধীর নানাবিধ গুণপনায় অবাক সকলেই। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ১১।
ছোটগল্প: স্ক্রিপ্ট

বাড়ি ফিরে এসে ডোরিনাকে উত্তেজিতভাবে ফোনে কথা বলতে শোনে সুতপা। তারপর ডোরিনা বেরিয়ে যায়। সুতপার হাতে পড়ে ডোরিনার খুলে রাখা ল্যাপটপ। আর বাড়িটাও কেমন যেন বদলে যায়। লিখছেন গৌতম চক্রবর্তী।
কবিতা: ফিরব না তো মোটে

এই ভাবি যে সামনে তার দোর / আবার এসে দাঁড়ায় সে শহর!… কলকাতার বুকে কুয়াশা জমে। উড়ে যেতে যেতে নীচের দিকে তাকিয়ে নিঃশ্বাস ফেলে নাগরিক। সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
কবিতা: অসুখ ও অন্ধকার

অথচ দুঃখে এসে শান্ত হয়ে দাঁড়াবার উপায় নেই/দুদণ্ড দাওয়ায় বসে গল্প করা, দুঃখের গেরস্থালি/মানিয়ে গুছিয়ে নিয়ে থেকে যাব, তেমন ঘটে না
পৃথিবী (নাটক): পর্ব ৩

পৃথিবী নাকি ধ্বংস হয়ে যাবে। অন্তত সুজয় তেমন খবরই বয়ে এনেছে। কিন্তু শ্যামলীর সেসব গুজবে কান দেওয়ার সময় নেই কারণ তাকে গান প্র্যাকটিস করবে হবে।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ প্রথম পর্ব।