প্যানডেমিক ডায়রি – পর্ব ১

ছেলেটা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে, ফেস শিল্ড, মাস্কের মধ্যে মায়ের ঠোঁটে লেগে আছে দৃঢ়তার লিপস্টিক। অতিমারিতে বদলে যাওয়া জীবনের খতিয়ান টুকরো টুকরো ছবিতে। লিখছেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
কবিতা: সাইরেন

এই দ্বীপে এসো প্রিয়, এখানে মিষ্টি জল আছে লোনা দরিয়ায় আর কতোদিন ভাসবে…./ অল্পবয়সের মাল্লারা তাকিয়ে থাকে / জনহীন দ্বীপটির দিকে… সমুদ্রের লোনা হাওয়ার মতো কবিতায় ভাসলেন মীরা মুখোপাধ্যায়।
গল্প: রমাকান্তর ঘরগেরস্তি

শুধু কি এটুকুই নাকি? রমাকান্তর নামে ফি বছর তার জন্মদিনে বিলিতি খেলনা আর গ্রিটিংস কার্ড পাঠায় সরকার বাড়ির নাতজামাই, সেই খাস বিলেত থেকে পার্সেল করে। … এহেন রমাকান্ত ‘লবে’ পড়ে গোল বাধিয়ে বসল। লিখছেন ঈশানী রায়চৌধুরী।
কবিতা: ভুবন

চারপাশে ঝকঝক করছে আরও একটি নতুন দিন। তুমি উড়ে গিয়ে বসেছ তোমার চিরবিখ্যাত ডালে। সেখান থেকে কী অক্লেশে দেখা যায় পড়শি বাড়ির দরজা। .. পরাবাস্তবের অন্ধকার জগতে একটি আলো ঝলমল দিনের বিবরণ তুলে আনলেন অমিতরূপ চক্রবর্তী।
বইয়ের কথা: বিদায় গ্যাবো

ঝরঝরে মেদহীন গদ্যে লেখা ছোট ছোট পরিচ্ছেদগুলোতে ধরা পড়েছে কখনও গভীর মনখারাপ, কখনও সন্তানের স্মৃতি, কখনও বা কিছু মজার কথা, কখনও বা পুরনো গল্প। পড়লেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।
কবিতা: অন্তরাত্মা ও ছায়াগাছ

একা মহীরুহ সৃষ্টিরে কাঁধে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে খোয়াবের উঠোনে,
হরিয়ালের সমস্ত খাঁই মেটানোর পর –
একফালি শান্ত ছায়ারে নিশ্চিত দাদন দিয়ে… বৃক্ষছায়ার নিশ্চিন্ততায় কবিতার আনাগোনা। কবির নাম শাদা কাদামাটি।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১০

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ দশম পর্ব।
দুটি কবিতা

সময় এসে এইভাবে নিয়ে যায় তাকে। /বিস্ময় ফুরিয়ে যায়, চমক, দ্যাখো একবার /
আমার চোখের দিকে, নিরাভরণ… অমিত চক্রবর্তীর কবিতা বাংলালাইভে।