কবিতাগুচ্ছ

সামনে জানলা-আলোমুখে/ নগ্ন, খুলে আছ/ অসম্ভব/ দীর্ঘ/ ঘন চুল/ পাখি উড়ে বসেছে যেখানে/ কোমরে জরুল… আয়নার দিকে তাকিয়ে কখনও আত্মমুখ কখনও বা প্রিয় নারীকেই দেখছেন কবি, আত্মমগ্নতায়। কুন্তল বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতা।
বইয়ের কথা: পার্বণের অন্তর্দেশ

প্রবন্ধগুলি পড়লেই বোঝা যাবে, এই গদ্য কোনও দৈনিক অথবা সাময়িকপত্রের জন্য লেখা। সেইজন্যই আকারে নাতিবৃহৎ। তবু যে কোনও মহৎ সন্দর্ভের মতো এই ক্ষীণতনু রচনাগুলি মনস্ক পাঠককে নতুন চিন্তায় প্রণোদিত করে। আলোচনা করছেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
গল্প: তিন কন্যার জন্য

ফোন রেখে রেখে দিল রমেশ। বসার ঘরে এসে গুম হয়ে বসল সোফায়। তার জীবনটা তো অন্যরকম হওয়ার কথা ছিল। এত বড় বিজনেস এম্পায়ারের মালিক সে! … কুহকীর রুদ্ধশ্বাস ছোটগল্প।
প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৭

কাজটাই তো এমন। রিপ্রোডাকটিভ অ্যান্ড সেক্স মেডিসিন। মায়েদের শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তার গুরুদায়িত্ব। অতিমারির দিনে কেমন ছিল সে কাজের অবস্থা? চিকিৎসকের চোখ দিয়ে দেখলেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
কবিতা: গ্রীষ্মের গান

বাতাস যেখানে ছিল চাতকের মতো গাঢ়/দুপুর যেখানে না মেলা অঙ্কের মতো স্থির,/সে সব ছেড়ে আমি চলে যাব বরফবিক্রেতার কাছে/প্রিয় কাঠগুঁড়ো, চটের বস্তার শ্বাস/রাতের কষ্ট থেকে তোমাকে নিয়ে যাব/আইসক্রিম গাড়ির ভ্যানিলা আড়ালে।
বইয়ের কথা: পাণ্ডু- একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস

গত একশো বছর বা তার বেশি সময়ে কথাসাহিত্য এবং চলচ্চিত্র মহাকাব্যিক বনস্পতিতে মনোযোগী হয়েছে। তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদ্য প্রকাশিত উপন্যাস ‘পাণ্ডু’ নিয়ে আলোচনায় রবীন পাল।
প্যানডেমিক ডায়রি: পর্ব ৬

ঝড়ে যেমন গাছ পড়েছে, তেমনই কারেন্টের পোল ভেঙেছে । অগুন্তি জায়গায় ট্রান্সফরমারে আগুন লেগেছে। এখন যদি সেগুলো মেরামত না করেই কারেন্ট দেওয়া হয় তাহলে শক খেয়ে মুড়িমুড়কির মতো মানুষ মরবে। লোক দরকার এখন।.. অতিমারির সঙ্গেই আছড়ে পড়েছিল আমফান। স্মৃতি থেকে লিখলেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
কবিতা: বিদায় ও অন্যান্য

ফুটপাতে রাখা উনুনের মতো একটু একটু করে নিভে আসছে ধিকিধিকি বিকেলের শেষটুকু। একাকিত্বের রং, বিষাদের রং, শেষবেলাকার মরা আলোয় মুছে নিয়ে কবিতা সাজালেন সোহম।