উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১৪

বাবা ঈশ্বরবিশ্বাসী ছিলেন বটে, কিন্তু এই অনিশ্চয়তার সময়ে তিনি দিশাহারা বোধ করিতেন৷ ছোটকু-ফিরিলে তর্ক-বিতর্ক করিয়া তাহাকে বিপথ হইতে নিবৃত্ত করিবার চেষ্টা করিতেন৷ মনে পড়ে একদিন অফিস হইতে বাড়ি আসিয়া দেখি ছোটকুর সঙ্গে বাবার তুমুল বাদানুবাদ হইতেছে৷
কবিতা: চলেছ কোন্ দিকশূন্যপুরে

মায়া! কীসের মায়া? কীসের প্রতি টান?/ একসময় মনে হয় সব জঞ্জাল;/ দু’হাতে যা জড়ো করেছি এতদিন…
কবি অজিত বাইরির নতুন কবিতা
কবিতা: শিশু

দুপুরে দূরে দূরে পায়ে পায়ে টুকরো সোয়েটার/ নীল নীল আকাশের, আবিরের টুকরো দস্তানা… ঝিলম ত্রিবেদির নতুন কবিতা
উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১৩

সেই সেকালের সঙ্গীতভবনে৷ কাদের সব পেয়েছি জানো শিক্ষক হিসেবে? বাচ্চুদি মানে নীলিমা সেন, মোহরদি তো শেখাতেনই৷ কি অপূর্ব চেহারা ছিল মোহরদির৷ উনি ক্লাসে ঢুকতেন, সারা ক্লাস যেন আলো হয়ে যেত৷ সেই বিশুকাকার বাড়িতে দেখা সরস্বতীর প্রতিমার মত৷
শান্তি

হোমাগ্নি, ঘি-এর দাহ, মহাশূন্যে ধোঁয়াো।/ শান্তিপাঠে ভুল হয়। ভ্রমের ফোয়ারা/ ছেটায় শোকের রজঃ…
তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কবিতা
দুটি কবিতা

তবুও তো আজ শুধু আমাদের কথা হওয়া ছিল/ তবুও তো আজ ভরাডুবি বাকি ছিল/ দেখ তো কেমন একযুগ পার হয়ে গেল সুখী দম্পতির মতোই…/ শুধু দূরত্বটুকু ওই নক্ষত্রের!
সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের দুটি কবিতা
বইয়ের কথা: সময়ের কথকতা

ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে কাজ করার যে অভিজ্ঞতা আমরা পাই তা তো জড়োয়া গয়না থেকে ছিটকে পড়া হিরের টুকরো। ‘মেঘে ঢাকা তারা’-র নির্মাণ, ঋত্বিক-সত্যজিৎ সম্পর্ক এত স্বচ্ছভাবে তিনি উন্মোচন করেন যে আমরা সশ্রদ্ধ বিস্ময়ে নত হয়ে পড়ি।
রমেশ সেনের ‘সহযাত্রীর কথা’ বইটি নিয়ে আলোচনা করলেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়।
উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১২

আজকাল নিজের কৌতূহলেই বেছে বেছে কিছু ব্লগ পড়তে শুরু করেছে রোহিণী৷ ইন্টারনেটে খুঁজলে ইংরেজি এবং বাংলা ভাষার অনেকরকম ব্লগের সন্ধান মেলে৷ প্রচুর ব্লগার ব্লগ লেখে৷ থাকে ব্যক্তিগত স্মৃতিচাণের ব্লগ, রান্নার ব্লগ৷ কেউ কেউ লেখে ওরাল হিস্ট্রি অর্থাৎ মুখের কথায় যে ইতিহাস ধরা থাকে, তাদের একত্র করে ব্লগ, কেউ ব্লগের মাধ্যমে পুরনো হারিয়ে যাওয়া যুগের ছবি আঁকে৷ যে ধরনের ব্লগে ইতিহাস, ছবি আর ব্যক্তিগত স্মৃতি স্কেচ একসঙ্গে পায়, সেরকম ব্লগ পড়তে ভালোবাসে রোহিণী৷