কবিতা: বালির মতো বনিতা

গ্রীষ্মের দাবদাহের মতো/ ঝলসে যাচ্ছে ধীরে ধীরে/ সমস্ত প্রীতিকণাগুলি… পুড়ে যাচ্ছে জ্বলে যাচ্ছে জীবন। খাক হয়ে যাচ্ছে চারপাশ। কবি শুধু দর্শক। লিখছেন সুমন মল্লিক।
কবিতা: মধুপত্রী

বৃশ্চিকচিহ্ন দাগা এ মলাট/ ধাতব গরুড়পাখি, সে-ও ওড়ে… রাতের অন্ধকারে অনিয়ন্ত্রিত গোপন আবেগের কালি তুলে আনলেন সৌমনা দাশগুপ্ত।
দোলের কবিতাগুচ্ছ: গত জীবনের লেখা

বসন্ত সমাগত। দোলপূর্ণিমার চাঁদ উজ্জ্বল। বাতাসে ফাগের তীব্র ঘ্রাণ। কবি লিখলেন, ‘শহরের অলি গলি আনাচে কানাচে বসন্ত লুটায়’…
কবিতা: সহবাস

এসো গন্ধ ছুঁয়ে থাকি। তোমার চিবুকে সংরক্ষিত উত্তাপ।… প্রেমের উষ্ণ অনুভব সৈকত ঘোষের কলমে।
কবিতা: কৃষ্ণগহ্বর

এই অজস্র সীমান্ত মধ্যে/কিছু কিছু মুক্তাঞ্চল আছে…
দু’টি কবিতা

সময় বলে কিছু হয় না। আসলে একটা অদৃশ্য নদী কিছুটা পথ পেরিয়ে পেছনে ফিরে দেখে
কচুরিপানার ডালে বসে অন্যমনস্ক তিনটে কাক। বা সাতটা আটটা দশটা… একাকিত্বের বোধ যখন বয়ে আনে মৃত্যুচেতনা, শূন্যতা, সেই ছবি আঁকলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কবিতা: অবান্তর প্রশ্ন

অবান্তর প্রশ্নের কানাগলিতে, সেই যে প্রজাপতির স্বপ্নগুলো ফুল হয়ে ফুটেছিল… স্বপ্নমায়াভালবাসার কথা পদ্যে ফুটিয়েছেন আল মামুন শেখ।
কবিতা: জন্ম

তারও রোপণ বাজে, উদাস, সে ফেলে যাওয়া দিকচিহ্নময়… জন্মমৃত্যুর হিসেব পদ্যে লিখলেন অমৃতা ভট্টাচার্য।