মেরি আওয়াজ হি পেহচান হ্যায়

মিহি, রিনরিনে, সুরেলা আওয়াজ নিয়ে জায়গা পেতে যখন অসুবিধা হচ্ছে তিনি গাওয়ার টেকনিক বদল করে নিলেন। প্রথমদিকের বেশ কিছু গান শুনলেই তা বোঝা যায়। অন্যান্য অগ্রজ এবং সফল গায়িকাদের লক্ষ্য করতেন লতা এবং খোঁজার চেষ্টা করতেন তাঁদের গান থেকে কী কী আত্মস্থ করলে তিনি আরও একটু এগিয়ে নিতে পারবেন নিজেকে।
স্মরণ-নদীর ওপারে

গত ১৯ নভেম্বর ছিল সেই অপ্রতিম মানুষটির জন্মদিন। এই আবহে গল্পটা নৈবেদ্যের মতো করে সাজিয়ে বলতে ইচ্ছে যায়। … স্মৃতিতর্পণ শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তীর।
কবিতা: মশলাচরিত

জীবনের নানা রং, নানা স্বাদ, নানা রূপ। তাই তো কথায় বলে জীবনের মশলানামা! স্পাইসেস অফ লাইফ। মশলা নিয়ে ভাবনাচিন্তা ছন্দে বাঁধলেন শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তী।
বাঘিনীর ইতিকথা

ডোরাকাটা পশমের মধ্যে অন্ধকার দ্রব হয়ে এলে,/স্পর্শে নিজস্ব ওম নিজেই লেহন করে সে।/গুরু নিতম্বের মতো তার ঘন হয়ে আছে প্রেম,/ইচ্ছেকণাগুলি।
ক্ষয় নেই সঙ্গীতমার্তণ্ডের

গোরখকল্যাণের মন্দ্র সপ্তকের মধ্যম থেকে মধ্যসপ্তকের মধ্যম ছুঁয়ে, ঋষভ, কোমল নিষাদ, ধৈবতকে আন্দোলিত করে ষড়জে ন্যাস করছে পণ্ডিত জসরাজের কিংবদন্তীর কন্ঠস্বর। অবশেষে বলে উঠছেন যেন “জয় হো”।
মান (কবিতা)

বন্ধু বদলে বদলে হেঁটে যাচ্ছে গোধূলির দিকে
ফিরে তাকাচ্ছে না তোমার অভিমান।
পুরনো প্রেমের দিকে, নতুন ওমের দিকে হেঁটে যাচ্ছে দীর্ঘ ছায়া নিয়ে
চিরশিক্ষার্থীর বেশে গুরু জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ (স্মৃতিচারণ)

আজ যখন তাঁর জন্মের শতবর্ষ পার করেও পুরোনো ছবির অ্যালবামে সাদায়-কালোয় দাদুর সঙ্গে, বাবার সঙ্গে এক আসরে সঙ্গত করার ছবিগুলি দেখি, আমি যেন দেখতে পাই তাঁরই কথায় এক বিদগ্ধ চির-শিক্ষার্থীকে যার শেখার আগ্রহ কোনওদিন শেষ হয় নি।
মেহফিল থেকে মিনার

কলকাতায় পরিযায়ী পাখিদের আসার সময় হলে ধীরে ধীরে নকশাদার পশমিনা শালগুলো সব বেরিয়ে এসে রোদে গা মেলে দেয়। বুঝে নেওয়া যায় কলকাতার রাতজাগা শীতের আসরগুলি বসার সময় হয়ে গেছে। কিন্তু হেমন্ত-শীতের আরেকটি খুনসুটি হল উড়াল দিয়ে নিয়ে যাওয়া নস্ট্যালজিয়ার উদ্ভিন্ন বাগানে। স্মৃতির অলিতে গলিতে ঠেলে দিয়ে অতীতচারী করে তোলা মুহূর্তমধ্যে। আর আমার স্মৃতির ভান্ডারে তো […]