বিলের বাড়িতে একদিন

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।
রবি ও নরেন

রবীন্দ্রনাথ তখন নিতান্তই ছয় বছর বয়সী এক বালকমাত্র। উনপঞ্চাশ বছর যাঁর বয়স, যিনি ব্রাহ্মধর্মের পুরোধা, সেই মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের কাছে এসেছিলেন উনিশ বছরের ছোট তিরিশের যুবা কালীসাধক গদাধর চট্টোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথের বিবি — বিবির রবিকা

ইন্দিরাদেবীর ‘ভ্রমণস্মৃতি’ থেকে এও জানা যায়, যে রবিকাকার সঙ্গে হাজারিবাগ-সহ মুসৌরি, গাজিপুর, দার্জিলিং, তিনধারিয়া প্রভৃতি নানা জায়গায় ইন্দিরা গিয়েছিলেন। দু’জনের সম্পর্কের ভিত্ ছোট থেকে গড়ে উঠেছিল। কলকাতায় থাকাকালীন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ব্রাহ্মসমাজের নানা উৎসবে ইন্দিরা পিয়ানো বাজানোর জন্য যেতেন।
‘অবন একটা পাগলা’ বলেছিলেন রবিকা

৫ ডিসেম্বর ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে তাঁর সঙ্গে কাকা রবীন্দ্রনাথের স্নেহোচ্ছল সখ্যের গল্প শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত তাঁর কবি-সমীপে কলামে।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
‘আমায় চিনতে পারেন?’ বলেছিলেন শ’

দুই ভাষার সাহিত্যের দুই দিকপাল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জর্জ বার্নার্ড শ। তাঁদের মধ্যে কি আদৌ কোনও যোগাযোগ ছিল? খবর রাখতেন পরস্পরের লেখার? কতখানি ছিল পারস্পরিক শ্রদ্ধা আর সমীহ? খুঁজে দেখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
রবীন্দ্রনাথ ও অতুলপ্রসাদ

২০ অক্টোবর অতুলপ্রসাদ সেনের জন্মদিনে পীতম সেনগুপ্ত লিখলেন কবির কলমে তাঁর অনুজপ্রতিম এই সখাটির কথা।
‘তিনি কেবল দ্বিজ ছিলেন না, দ্বিগুণ জীবিত ছিলেন’

চোদ্দো বছর বয়সে শেক্ষপিরের নাটক অনুবাদ করে বিদ্যাসাগরের সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন কিশোর রবীন্দ্রনাথ। সেই অজানা কথাই পীতম সেনগুপ্তর কলমে।…