মনে, রেখে দেব (পর্ব ২)

Sharmila Tagore

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত আত্মকথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

মনে, রেখে দেব (পর্ব ১)

Sharmila Tagore

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত আত্মকথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

মনে, রেখে দেব (প্রাককথন)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত আত্মকথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

‘বড় হয়ে ইরফান খান হতে চাই!’

Irrfan Khan

এই যে পথ-সন্ধানের সাধনা, তার গোপন রহস্যটা কী? ইরফান বলছেন, “একেবারে ছোটবেলা থেকে যখন যে কাজটাই করেছি, মন-প্রাণ ঢেলে করেছি। সে ঘুড়ি ওড়ানোই হোক, বা ক্রিকেট, বা প্রেম। যা করেছি, নিজেকে তাতে ডুবিয়ে দিয়েছি। জিসকো বোলতে হ্যাঁয় হোঁশ খো দেনা! বাকিটা ভাগ্য, নিয়তি।” 

গোলকিপার (শেষ পর্ব)

Episodic Novel Illustration ধারাবাহিক উপন্যাস

“টাকার জোরে, ক্ষমতার নেশায় তার চতুর্দিকের সব কিছু নিজের ইচ্ছে মতো চালাতে চায়, এরকম একটা উন্মাদ, একটা পাগলের জন্যে তোমাকে ভুগতে হয়েছে গোলকিপার। তোমার সঙ্গে সঙ্গে আমাকেও হয়েছে। ঠাম্মাকে হারিয়েছি আমি এই পাগলামির জন্যে। তখন তো জানতামই না। কিন্তু সেই পাগলটাকে কি আজ এক মুহূর্তের জন্যেও দেখতে পেলে? অবশ্য দেখবেই বা কী করে! তুমি তো আজ একবারও তাকাওইনি তার দিকে!”

গোলকিপার (পর্ব ২৩)

Episodic Novel Illustration ধারাবাহিক উপন্যাস

সুজাত একটু ভেবে বললেন, “আজ শিম-পোস্তটা কোরও। বলছিলে না, কুর্চি ভালোবাসে? তার সঙ্গে মটর ডাল আর ঢেঁড়স ভাজা। তারক একটু পরে গলদা চিংড়ি দিয়ে যাবে। চিংড়ি কিন্তু সবাই নাও খেতে পারে। আর একটা মাছ লাগবে। বসন্ত দেখ, বাজারে যদি পাবদা পাও আজ। তাহলে পাবদার তেল-ঝাল। পাবদা না-পেলে একটা ফোন করে জানিও ট্যাংরা, ভেটকি কোনটা পাওয়া যাচ্ছে। মৌরলা পেলেও নিয়ে নিও, তাহলে ঢেঁড়সের বদলে মৌরলা ভাজা। বারো জন খাচ্ছি আমরা, সেই বুঝে মাছ নেবে। পাবে তো?”

গোলকিপার (পর্ব ২২)

Episodic Novel Illustration ধারাবাহিক উপন্যাস

এতক্ষণ মুখ খোলেননি সুমিত্রা। এবার ছেলের দিকে তাকিয়ে বললেন, “যে মেয়েটা তোর ভালোর কথা ভেবেই এত কিছু করছে, আমি তো দেখছি সেই একেবারে প্রথম দিন থেকে, তার সঙ্গে কোনও কথা না বলে তাকে এক কথায় উড়িয়ে দেওয়া যায় না ছোটু। সে যদি তার বাড়িতেই আমাদের থাকার ব্যবস্থা করে থাকে…” মা’কে কথা শেষ করতেও দিল না অরিত্র, ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে উঠল, “তুমি কিছু জানো না মা। কুর্চি আমার বন্ধু বলে এই লোকটা, কুর্চির বাবা, আমাকে শেষ করে দিতে চায়। দেবুদাই দুদিন আগে বলছিল, ভাড়াটে খুনি লাগাবে আমার পেছনে। এখন ওরই সঙ্গে আমাদের থাকতে হবে? পাগল নাকি!”