দিনের পরে দিন: পট কথা

পটশিল্পীদের আর্থিক দুরবস্থার কথা সকলেরই জানা। ক্রমে হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলার এই ঐতিহ্য। সরকারি-বেসরকারি কিছু সাহায্যে এখনও টিমটিম করে জ্বলছে শেষ আশার বাতিটি, জনাকয় উদ্যমী পটুয়ার হাতে। লিখছেন আলপনা ঘোষ।
দিনের পরে দিন: সংবাদজগতের উত্তমকুমার

প্রবাদপ্রতীম সাংবাদিক বরুণ সেনগুপ্তকে নিয়ে এক অন্তরঙ্গ স্মৃতিকথামালা বুনেছেন লেখক আলপনা ঘোষ।
দিনের পরে দিন: সংবাদ শার্দূল জ্যোতির্ময় দত্ত

নির্ভীক বাঙালি সাংবাদিক জ্যোতির্ময় শুধু যে সংবাদ-ক্ষেত্রেই নিজের বিশিষ্টতার স্বাক্ষর রেখেছেন, তা তো নয়! বহুমুখী প্রতিভাধর এই মানুষটিকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন আলপনা ঘোষ।
দিনের পরে দিন: এক অখ্যাত নায়ক

নম্র, মিতভাষী, শান্ত সাংবাদিক মানুষটি যে আচমকাই ঘর পরিবার তুচ্ছ করে জড়িয়ে পড়বেন সক্রিয় সশস্ত্র রাজনৈতিক আন্দোলনে, বোঝা যায়নি একেবারেই। সত্তরের দশকের এক অখ্যাত নায়কের কাহিনি আলপনা ঘোষের কলমে।
দিনের পরে দিন: কলেজ স্ট্রিটের দিনগুলি

সেই ষাটের দশক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার ক্লাস। পড়াতে আসছেন ডাকসাইটে অধ্যাপকেরা। পড়তে আসছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অনেকেই তখন সাংবাদিক। সেই সময়ের স্মৃতিচারণ আলপনা ঘোষের কলমে।
সেকালের দুর্গাপুজো

সেকেলে পুজো। তার স্বাদগন্ধই আলাদা। বাড়ির পুজো হোক বা বারোয়ারি, সর্বত্র আনন্দ আর আন্তরিকতার এক আশ্চর্য মিলমিশ। সঙ্গে নস্টালজিয়ার ডাক। পুজোর কথকতা বর্ণনে আলপনা ঘোষ।
দিনের পরে দিন: স্মৃতি তুমি কার?

বয়সের তফাতকে হার মানিয়েছিলেন ভালোবাসার জেদের কাছে। অসমবয়সী দুটি মানুষ ঘর বেঁধেছিলেন তারুণ্য়ে। কিন্তু বার্ধক্যে সেই স্মৃতিই যদি মুছে যেতে থাকে? ডিমেনশিয়া নামক দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে ক্রমেই অচেনা হয়ে থাকা পাশের মানুষটির সেই দুরূহ সময়ে কী ভাবে জীবনের আলোকবৃত্তকে ধরে রেখেছেন নিজের কাছটিতে? এমন অসংখ্য অজস্র স্মৃতিহারা মানুষ আর তাঁদের পরিজনেদের যন্ত্রণার সমব্যথী হলেন আলপনা ঘোষ। …
বন্ধু রহো রহো সাথে (স্মৃতিচারণ)

শর্বরী দত্ত। বাংলার ফ্যাশন জগৎ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সার্কিটে তাঁর অনায়াস উত্থান। জীবনের শেষ লগ্নে এসে নতুন করে নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করা এবং এগিয়ে চলা। এমন একজন কর্মঠ, পরিশ্রমী, চিরসৃজনশীল মানুষ যে আচমকাই সকলের অগোচরে হারিয়ে যাবেন মৃত্যুর অন্ধকারে, এ কথা কি কেউ ভাবতে পেরেছিল? স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন আলপনা ঘোষ। …