মাথায় ঘুরছে শুধু একটি কবিতার দু’টি পঙক্তি, পুরোটা মনে এল না, বই ঘেঁটে খুঁজে পেলাম না কবিতাটি। তুষার রায়ের আকস্মিক মৃত্যুর খবর পেয়ে অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত লিখেছিলেন:
দু’দাগ ওষুধ ছিল বাকি
নিদাঘবেলার পাখি… (এলিজি: তুষার রায়)
বালক বয়স থেকে তখন সবে কৈশোরে পৌঁছেছি। খাতা ভরিয়ে আমার কবিতা লেখার প্রয়াসে আমাদের শহরে তখন যে তরুণেরা কবিতাপ্রয়াসী, তাঁদের দলে ভিড়েছি। তাঁরা আমাকে উৎসাহ দিতে শুরু করলেন। সে দলে আমি, পল্লব বন্দ্যোপাধ্যায় আর দেব গঙ্গোপাধ্যায় (বহু বছর নিখোঁজ) ছিলাম সমবয়সী। ষাটের দশকের শেষার্ধ, আমি তখন ক্লাস এইটের ছাত্র। ওই ১৯৬৭-৬৮-৬৯-৭০ সালগুলিতে, সবাই জানেন, এই উপমহাদেশের উভয় বঙ্গে উঠছিল ঘূর্ণাবর্ত। সময় তখন নাচছিল। সৃষ্টিসুখের সময় তখন। লাল টুকটুকে স্বপ্নের সেই সময়, যুক্তফ্রন্ট, নকশালবাড়ি, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের অভ্যুদয়‒ এসব নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলার দরকার নেই, সবার জানা।
ওই হাওয়ার দাপটভরা এক দুপুর গড়াতে আমাদের শ্রীরামপুর শহরের অগ্রজ কবি সোমনাথদা, সোমনাথ মুখোপাধ্যায় আমাকে নিয়ে গেলেন কলেজ স্ট্রিট কফি হাউসে। তখন যাঁরা মাথা চাড়া দিচ্ছেন, সেই সত্তর দশকীয় কবিদের দু’টেবিল জোড়া আড্ডায় ঠেসেঠুসে বসলাম আমরা দু’জন। হঠাৎ দেখলাম বিদ্যুতের ঝলক ঢুকল যেন, যেন ভাসমান, এভাবে একজন উড়ে গিয়ে বসলেন একটি টেবিলে। স্ফূর্তির লহর উঠল ওই টেবিল ঘিরে বসে থাকা মানুষগুলির ভিতর। আমার পাঁজরে হালকা কনুইয়ের গুঁতো মেরে সোমনাথদা বললেন, ‘বাঙাল, ওই দ্যাখ, ওই দ্যাখ, তুষার রায়!’
আমি দেখলাম বিদ্যুতের ঝলকটিকে। প্রথমেই চমকিত নজর পড়ল তাঁর চোখ দু’টিতে। আয়তচক্ষু, দৃষ্টি একেবারে অন্তর্ভেদী, এক্স-রে আইজ়! এরপর তাঁর চুল। সেকালে মাথায় বড় বড় চুল রাখার রীতিটিকে মাত্রাতিরিক্ত অতিক্রম করে পিঠ পর্যন্ত। আর জামাপ্যান্ট? সেকালে আমরা সকলেই প্রলেতারিয়েত হওয়ার বাসনায় একজোড়া শার্ট প্যান্ট সপ্তাহকাল, পক্ষকাল পরে ঘুরতাম। ময়লা সাজপোশাকে মনে ফূর্তি হত আমাদের। তুষার রায়কে দেখে মনে হল তিনি ছ’মাসে ন’মাসে পোশাক বদলান। এই কবি ‘ব্যান্ডমাস্টার’ লিখেছেন! ওই দিন কফি হাউসে আমার সাধ হচ্ছিল ওঁকে একটু ছুঁয়ে আসি। কিন্তু সংকোচ হচ্ছিল, কিংবা সাহস হল না। আলাপ পরিচয় তো হলই না, কথাও হল না কোনও।
স্টেটসম্যান ইংরেজি দৈনিকটির তখন খুব নামডাক। কেতাদুরস্ত মানুষজন তখন স্টেটসম্যান পত্রিকা পড়েন। মফসসলেও কেষ্টবিষ্টু মানুষেরা এ কাগজ পড়েন। সেই স্টেটসমম্যান কাগজের সাপ্তাহিক সাময়িকী জুনিয়র স্টেটসম্যান বের হত তখন তরুণদের জন্য। প্রেসিডেন্সির ব্লুবয় ষষ্ঠীব্রত তখন বিলেত গিয়ে ইংরেজি লেখালিখিতে বিস্তর নাম করেছেন। এখনকার অমিতাভ ঘোষ, ঝুম্পা লাহিড়িদের থেকে ঢের ঢের বেশি। তা ষষ্ঠীব্রতকে নিয়ে যখন কলকাতায় খুব নাচানাচি, তুষার রায়কে নিয়ে তখন জুনিয়র স্টেটসম্যানে প্রচ্ছদ কাহিনি বেরিয়ে গেল। এহেন তুষার রায়ের সঙ্গে কফি হাউসে আমার এক ঝলক দেখা হল, তবে কোনও কথা হল না। কিন্তু তারপর?
আমি দেখলাম বিদ্যুতের ঝলকটিকে। প্রথমেই চমকিত নজর পড়ল তাঁর চোখ দু’টিতে। আয়তচক্ষু, দৃষ্টি একেবারে অন্তর্ভেদী, এক্স-রে আইজ়! এরপর তাঁর চুল। সেকালে মাথায় বড় বড় চুল রাখার রীতিটিকে মাত্রাতিরিক্ত অতিক্রম করে পিঠ পর্যন্ত।
শ্রীরামপুরের বটতলায় পুলিশের মস্ত একটা চারতলা আবাসন তৈরি হয়েছে তখন। আমরা শুনেছিলাম নকশালপন্থী আন্দোলন দমনে আসা পুলিশের বড়কর্তারা থাকেন ওই আবাসনে। খুব ভয় পেতাম ওই বাড়িটিকে। ওদিকে শহরে কবিতা নিয়ে আমাদের মাতামাতি দেখে শ্রীরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির সচ্চিদানন্দদা, লাইব্রেরিয়ান সচ্চিদানন্দ ভট্টাচার্য লাইব্রেরির ভেতরের একটি ঘর আমাদের জন্য খুলে দিলেন। সেখান মস্ত মেহগনি কাঠের ওভাল টেবিল ঘিরে আমরা রোজ আড্ডা দিতাম। সেখানে থরে থরে বই, পত্রপত্রিকা। প্রবাসী, সাপ্তাহিক ও মাসিক বসুমতী, দেশ, অমৃত, কবিতা, পরিচয়, নানান পত্রিকা। আমরা পড়তাম।
একদিন আমাদের ওই আড্ডায় এলেন দুই তরুণী। বুলাদি, বটতলার ওই পুলিশ আবাসনের এক অফিসারের মেয়ে, আর তাঁর বন্ধু লিলিদি। এই বুলাদির সঙ্গে একদিন আমাদের লাইব্রেরির আড্ডায় হঠাৎ এসে গেলেন তুষার রায়। জানলাম, বুলাদিদের আত্মীয় তুষারদা, শ্রীরামপুরে বুলাদিদের আবাসনে মাঝেমধ্যেই আসেন তিনি।
এরপর থেকে নিয়মিতভাবে, সপ্তাহে অন্তত একবার তুষারদা আসতেন আমাদের লাইব্রেরির আড্ডায়। বরানগর গণহত্যা যেবার ঘটল, ১৯৭১-এ, আমরা উদ্বিগ্ন হলাম তুষারদার জন্য, ভাস্করদা, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়ের জন্য, আমাদের বন্ধু অলোকনাথের জন্য। বেশ কয়েকদিন আমাদের উদ্বেগের অতল জলে হাবুডুবু খাইয়ে তুষারদা একদিন গভীর রাতে এসে সবার ঠিকঠাক খবর দিলেন, ওই ভয়ংকর দিনগুলির বিবরণ দিলেন।
শ্রীরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির ওই সদল আড্ডা থেকে আমাকে আর দেব গঙ্গোপাধ্যায়কে বিযুক্ত করে তুষারদা আমাদের নিয়ে যেতেন ধাঙড় বস্তিতে, টিনবাজারের পানশালায়। তাঁর নতুন লেখা কবিতা শোনাতেন।
দামী সাবান গায়ে ঘষে ঘষেও ফর্সা হতে পারছো না বলে দুঃখ?
তাহলে কোমরে ব্লেড ঘুরিয়ে দু-হাতে গেঞ্জি তোলো চামড়ার
অমনি বেরিয়ে পড়বে কী আশ্চর্য রং রক্তাভ….
বুলাদির সঙ্গে একদিন আমাদের লাইব্রেরির আড্ডায় হঠাৎ এসে গেলেন তুষার রায়। জানলাম, বুলাদিদের আত্মীয় তুষারদা, শ্রীরামপুরে বুলাদিদের আবাসনে মাঝেমধ্যেই আসেন তিনি।
শ্রমী জনতার ভিড় জমে যেত তুষারদার কবিতা শুনতে। তাঁর বাচনভঙ্গি, স্বরক্ষেপণ, শব্দোচ্চারণ ছিল নিজস্বরকম। যে যুগে তরুণেরা দলে দলে বিপ্লব বাসনায় গিয়েছিলেন কারাগারে, শাসকবর্গ ও তাদের সহযোগীদের হাতে প্রাণ দিয়েছেন, সেকালের কবি তুষার রায়ের কবিতায় আত্মঘাতী প্রয়াসই ডানা মেলে দিয়েছিল। তিনি লিখেছিলেন,
গনগনে আঁচের মধ্যে শুয়ে এই শিখার
রুমাল নাড়ছি
নিভে গেলে ছাই ঘেঁটে দেখে নেবেন
পাপ ছিল কিনা।
এসব উদ্ধৃতি আমি স্মৃতি থেকে দিলাম।
তুষারদার কবিতায় ফেদরিকো গার্সিয়া লোরকা কথিত দুয়েন্দো আছে। সেখানে চমক ছিল, চটক ছিল না। সে সময় কৃষ্ণগোপাল মল্লিকের ‘অধুনা’ থেকে বের হয়েছিল তুষার রায়ের বই ‘শেষনৌকো’, দু’টি নভেলেট ছিল তাতে, ‘তিমির তলপেটে সুখ’ আর ‘শেষনৌকো’। তুখোড় চলমান ভাষায় সে নভেলেট দু’টির গদ্য, যেন উত্তেজনায় ঠাসা ভাষা। পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম। আমার আর দেবের সঙ্গে কবিতা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হত তুষারদার।
তার ফাঁকে ফাঁকে তুষারদা জানাতেন, তৎকালের আত্মগোপনকারী কাকা (অসীম চট্টোপাধ্যায়) তাঁর বাড়িতে নিরাপদ আশ্রয়ে রয়েছেন। এও জানাতেন তুষারদা, কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে ইন্দিরা গান্ধীর আবাসটির নকশা প্রিয়রঞ্জনের আবদারে তিনি করে দিয়েছেন। কলেজ স্ট্রিটেও মাঝে মাঝে তুষারদার সঙ্গে দেখা হয়েছে। আমি দেখেছি ছাত্রছাত্রীদের ভিড় জমিয়ে তুষারদা কবিতা পড়ছেন: ‘ধূ-ধূ প্রান্তরে বনে কেবলই তুষার ঝরছে, শুধুই তুষার।’ এরপর পারিশ্রমিক হিসেব সবার কাছ থেকে দু’ পাঁচ টাকা নিচ্ছেন।
এরপর থেকে নিয়মিতভাবে, সপ্তাহে অন্তত একবার তুষারদা আসতেন আমাদের লাইব্রেরির আড্ডায়। বরানগর গণহত্যা যেবার ঘটল, ১৯৭১-এ, আমরা উদ্বিগ্ন হলাম তুষারদার জন্য, ভাস্করদা, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়ের জন্য।
শ্রীরামপুরে সোমনাথদারা যখন ‘শীর্ষবিন্দু’ পত্রিকা বের করেন, তখন তুষারদা কবিতার জন্য পাঁচটি টাকা চাওয়ায়, সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে তাঁর কবিতা নেওয়া হয়নি। সখ্য বজায় থেকেছে। এরপরও ‘শীর্ষবিন্দু’র বার্ষিক কবিসম্মেলনে প্রতি বছর এসেছেন। আমাদের বাড়িতেও কয়েকবার। আমার ছোট দু’ভাই, আমার ছোট বোন, সে তখন শিশু, তুষারদা এলেই মাতামাতি করত। আমার পরের ভাই অঞ্জন, সে অকালপ্রয়াত, অল্পবয়স থেকেই ছিল রন্ধনপটু। এক দুপুরে অঞ্জনের রাঁধা মাংস-ভাত খেয়ে তুষারদা খুব প্রশংসা করেছিলেন। আরও কথা, আমার ওইবয়সে লেখা কবিতার তারিফ করেছিলেন তুষারদা। তবে সে প্রশংসাবাক্যটি ছিল যৌনস্ফূর্তির উপমা মাখানো, তাই লিখতে পারছি না।

পূর্ববঙ্গের নড়াইলের জমিদার পরিবারের সন্তান তুষারদা। বরানগরের রতনবাবু রোডে তাঁদের বাড়িটি ওই জমিদার পরিবারের কলকাতার ভবন। তুষারদার পিতামহ রতনলাল রায়ের নামে ওই রাস্তা। তুষারদার আমন্ত্রণে মধ্যাহ্নভোজে এসে নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বাটির মাংস ভাতে ঢেলে বাটিটি অধিক চকচকে দেখে সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে তাকানোয়, জেনেছিলেন বাটিটি সোনার।
ভাই ফাল্গুনী হাংরি জেনারেশনে, তুষারদা কৃত্তিবাস পত্রিকা-সংলগ্ন বলে দু’জনে দু’জনকে এড়িয়ে চলতেন। একদা দেহসৌষ্ঠব প্রদর্শনে যে তুষারদা বরানগরশ্রী হয়েছিলেন, ক্রমে তাঁকে রুগ্ন মনে হয়েছে। এরপর খবর পেলাম যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মেদিনীপুরের ডিগরি স্যানেটোরিয়ামে ভর্তি হয়েছেন। ঘটনাচক্রে আমার স্কুলের সহপাঠী বন্ধু হেমন্তও ওই রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিল ডিগরিতে। হেমন্ত স্যানেটোরিয়াম থেকে মাঝে মাঝে শ্রীরামপুরে আসত। ওর মুখে তুষারদার খবর পেতাম। জেনেছিলাম ওই স্যানেটোরিয়ামে অব্যবস্থার প্রতিবাদে রোগীদের নিয়ে আন্দোলন করছেন তিনি।
তুষারদা যখন ডিগরিতে, সেখান থেকে দু’টি কবিতা প্রকাশিত হল দেশ পত্রিকায়।
গোলাপের এত লাল দেখে ভয় করে
বাগানে আসে না তাই সেই প্রিয় হাওয়া
ঘুরে ঘুরে চলে যায় দূর শালবনে,
একটা মানুষ নেই ওইখানে, কাঠুরে কি চাষী
একাকী কৃষ্ণচূড়া ঝলকে ঝলকে যেন রক্তবমি করে,
তাই ওই শিমূল শিরীষ পানে তাকাতে পারি না
স্ট্রেপটোমাইসিন দিন ওদের, ডাক্তার…. সিস্টার সিস্টার, আমাকে একটু প্লিজ
সেডাটিভ দিন ঘুম
শিশির সমস্ত শাদা বড়ি আর টু ফিফটিন গ্লাসে,
তারপর লাল কম্বলে ঢাকা উষ্ণ অন্ধকারে ঘুম; দিন।
দেশ-এ এই কবিতা পড়ে মন ছলছল করে উঠেছিল আমার। এখনও করছে।
একদা দেহসৌষ্ঠব প্রদর্শনে যে তুষারদা বরানগরশ্রী হয়েছিলেন, ক্রমে তাঁকে রুগ্ন মনে হয়েছে। এরপর খবর পেলাম যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মেদিনীপুরের ডিগরি স্যানেটোরিয়ামে ভর্তি হয়েছেন।
ডিগরি থেকে ফিরলেন তুষারদা সুস্বাস্থ্য নিয়ে, ১৯৭৩-এর শেষে বা ৭৪-এর গোড়ায়। শ্রীরামপুরে আমাদের ‘শীর্ষবিন্দু’র কবিসম্মেলনেও এলেন। তাঁকে বেশ ঝকঝকে লাগল। আনন্দ পাবলিশার্স থেকে বের হল তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ – ‘মরুভূমির আকাশে তারা’।
আর তিনটি বছর শুধু, তারিখটি ১৯৭৭-এর ১২ সেপ্টেম্বর। সেদিন আমি চায়ের দোকানে খবরের কাগজ পড়ছিলাম। হঠাৎ ভেতরের পাতায় খবর দেখলাম‒ কবি তুষার রায় প্রয়াত। আগের দিন ভোরবেলা বরানগরের বনহুগলি সমাজসেবা দাতব্য হাসপাতালে মারা গিয়েছেন তিনি। বয়স হয়েছিল মাত্র ৪২। টেবিল উল্টে দিয়েছিলাম আমি, কয়েকটা কাপডিশ ভাঙল। আমার শরীরের ভেতরেও কয়েকটা কাপডিশ ভাঙার আওয়াজ হয়েছিল।
*ছবি সৌজন্য: অর্ক দেব সম্পাদিত ‘তুষার’ বই থেকে
শ্রীরামপুরের বাসিন্দা মৃদুল দাশগুপ্ত এই সময়ের এক গুরুত্বপূর্ণ কবি। লেখালেখির শুরু সত্তরের দশকে। কলকাতার একাধিক সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা করেছেন। ২০০০ সালে 'সূর্যাস্তে নিমিত গৃহ' কাব্য গ্রন্থের জন্য পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং ২০১২ সালে 'সোনার বুদবুদ' কাব্যগ্রন্থের জন্য রবীন্দ্র পুরষ্কার লাভ করেন।
Rajputra tumi, tomar katha bolar jonyo lekhok ke onek dhonyobad.
Tomay jene valo laglo kobi.
সুন্দর স্মৃতি কথন। মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিলো। ধন্যবাদ কবিকে।
Khub bhalo laglo pore…
কি মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা। তোমার কাছে শোনা সেই "হুঁ হুঁ বাবা কারেজ, রেজিষ্ট্রিতে ম্যারেজ বৌ-এর টাকায় কেনেন গাড়ি,…." মনে পড়ছে। বাহাত্তর। গঙ্গার সেই পোড়ো ঘাট
খুবই তরতরে ঝরঝরে লেখা।শুরুহয়েই শেষ।আমরা ও অনেকেই বলতাম, ব্যান্ডমাস্টার।
মৃদুল! আপনার লেখায় তুষার….
Khub bhalo! " Pulish! Kobi ke dekhle tupi ta ektu khulish". Tobe " My God Died Young " er Sashthibrata ( Chakraborty) Amitava Ghosh ba Jhumpa Lahiri r mato bhalo lekhak chhilen na. Bitarkito chhilen bote!
ভারী সুন্দর লেখাটি।
ভারী সুন্দর লেখাটি। একইসঙ্গে তথ্য সমৃদ্ধ ও মনোগ্রাহী।