“তোমায় সাজাব যতনে কুসুমে রতনে
কেয়ূরে কঙ্কনে কুমকুমে চন্দনে।।
কুন্তলে বেষ্টিব স্বর্ণজালিকা,
কণ্ঠে দোলাইব মুক্তামালিকা,
সীমন্তে সিন্দুর অরুণ বিন্দুর-চরণ
রঞ্জিব অলক্ত-অঙ্কনে।।”
রবীন্দ্রনাথ তাঁর কাব্যের নায়িকাদের এই সাজে সাজালেও, তাঁর গল্প উপন্যাসের নায়িকাদের সাজসজ্জায় কিন্তু এই চাকচিক্য মোটেই দেখা যায় না। বরং মনে হয়, এখানে যেন তিনি সাজসজ্জার যে কোনওরকম বাহুল্য সযত্নে পরিহার করেছেন। ‘শেষের কবিতা’র লাবণ্য, ‘যোগাযোগ’ উপন্যাসে কুমু, ‘চার অধ্যায়’-এর এলা, এমন কি ‘ঘরে বাইরে’-এর বিমলা- এঁদের কাউকেই কখনও কোনও উপলক্ষ্যে উগ্র সাজে সজ্জিত হয়ে পাঠকের সামনে উপস্থিত হতে দেখা যায়নি।

রবীন্দ্রনাথ কলমের আঁচড়ে তাঁর নায়িকাদের যে স্নিগ্ধ সারল্যভরা দীপ্তিময়ী ছবি এঁকেছেন, তা কিন্তু কখনই তাঁদের পোশাকের চাকচিক্য বা প্রসাধনের আতিশয্যে ঢাকা পড়ে যায়নি। বরং তাঁদের সহজ, স্বাভাবিক সৌন্দর্যচর্চা- তাঁদের আত্মিক সৌন্দর্যকে যেন পরিস্ফুট করে তুলতে সাহায্য করেছে। তবে এর ব্যতিক্রম যে নেই তা বলা যাবে না। দেখা গিয়েছে, উপন্যাসের নারী পার্শ্বচরিত্রের ক্ষেত্রে কখনও কখনও চড়া সাজকে আশ্রয় করেছেন তিনি। মনে হয় যেন একটু বেশি অকরুণ হয়েছেন এঁদের চরিত্র-চিত্রণে। কে জানে, এই চরিত্রদের পাঠকের চোখে খানিকটা হেয় করবার উদ্দেশেই হয়তো এঁদের সাজিয়েছেন একেবারে ভিন্ন সাজে।

তাই ‘শেষের কবিতা’য় নায়ক অমিত রায়ের দুই বোন আধুনিকা সিসি এবং লিসির সাজগোজ প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, “যেন নতুন বাজারে অত্যন্ত হালের আমদানি-ফ্যাশানের পসরায় আপাদমস্তক যত্নে মোড়ক করা পয়লা নম্বরের প্যাকেট-বিশেষ।” পায়ে উঁচু খুরওলা জুতো, লেসওলা বুক-কাটা জ্যাকেটের ফাঁকে প্রবালে অ্যাম্বারে মেশানো মালায় সজ্জিত সিসি, লিসিরা কিন্তু পাঠকের কাছে খুব একটা আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারেননি। এঁদের সাজসজ্জা, হাঁটাচলা, চোখের তির্যক চাউনি, আঁট করে গায়ে জড়ানো শাড়ি, কথা বলার ভঙ্গি- এই সব কিছুর বর্ণনাতেই ঔপন্যাসিক রবীন্দ্রনাথের মনোভাবে কোথায় যেন শ্লেষ প্রকাশ পেয়েছে। সত্যি কথা বলতে কি, সে যুগের ইঙ্গ-বঙ্গ সমাজের ‘হাই সোসাইটি’র মেয়েদের মধ্যে উগ্র সাজগোজের প্রবণতা দেখা গেলেও সাধারণ মানুষের কাছে সেই নয়া ফ্যাশন খুব একটা গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারেনি। সেকথা অজ্ঞাত ছিল না কবির কাছেও। তাই ইংরেজি শিক্ষিত তৎকালীন আধুনিক মেকী সমাজের প্রতিভূ, অমিত রায়ের পাণিপ্রার্থিনী কেটি মিটার চুল ফেলেছে ছেঁটে আর মুখে মেখেছে এনামেল করা রঙ। আর রবীন্দ্রনাথ কেটির বর্ণনা দিতে গিয়ে তাঁর প্রতি যথেষ্ট নির্দয় হয়েছেন।

অথচ ওই একই উপন্যাসের নায়িকা লাবণ্যকে তিনি সাজিয়েছেন মনের মাধুরী মিশিয়ে, অতি সাধারণ পোশাকে। আর তাতেই সে অনন্যা। লাবণ্যর সঙ্গে অমিতর দেখা হয়েছিল শিলং শহরের পাহাড়ি পথে দু’জনের গাড়ির মুখোমুখি সংঘাতে। ধাক্কা লাগায় গাড়ি থেকে নেমে আসে লাবণ্য আর “দুর্লভ অবসরে” অমিত তাকে দেখে। লাবণ্যর পরনে ছিল, “সরু-পাড়-দেওয়া সাদা আলোয়ানের শাড়ি, সেই আলোয়ানেরই জ্যাকেট, পায়ে সাদা চামড়ার দিশি ছাঁদের জুতো। তনু দীর্ঘ দেহটি, বর্ণ চিকন শ্যাম। প্রশস্ত ললাট অবারিত করে পিছু হটিয়ে চুল আঁটো করে বাঁধা……। জ্যাকেটের হাত কবজি পর্যন্ত, দু’হাতে দুটি সরু প্লেন বালা। ব্রোচের বন্ধনহীন কাঁধের কাপড় মাথায় উঠেছে, কটকি কাজ-করা রুপোর কাঁটা দিয়ে খোঁপার সঙ্গে বদ্ধ।” অতি সাদামাটা সাজ, কিন্তু এই বেশেই লাবণ্যর অসামান্য রূপ, তার বুদ্ধির ঔজ্জ্বল্য ধরা পড়ল অমিতর চোখে।

‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসে সেদিন ছিল বিমলা ও নিখিলেশের কাছে সন্দীপের দুপুরে খাবার নিমন্ত্রণ। বিমলা সকাল সকাল মাথা ঘষে তার দীর্ঘ ভিজে এলো চুল নিপুণ করে জড়িয়ে নিয়েছিল একটি লাল রেশমের ফিতে দিয়ে। গায়ে ছিল জরির পাড়ের একটি সাদা মাদ্রাজি শাড়ি, আর জড়ির সরু পাড় দেওয়া হাতকাটা জ্যাকেট। যদিও এই সাজটি ছিল স্বামীর বন্ধু সন্দীপের প্রতি নিবেদিত, তবু একেবারেই বাহুল্য বর্জিত। বিমলার নিজের মনে হয়েছিল “এ খুব সংযত সাজ, এর চেয়ে সাদাসিধা আর-কিছু হতে পারে না।”

তবে বিলিতি সাজের জিনিস বিমলার ভাণ্ডারে যে ছিল না, তা মোটেই নয়। বিমলাকে ইংরেজি শেখাতে স্বামী নিখিলেশ মেমসাহেব নিযুক্ত করেছিলেন। সেই মেমই তাঁকে শিখিয়েছিলেন ঘাড়ের থেকে এঁটে চুলগুলোকে মাথার উপরের দিকে টেনে তুলে একরকমের খোঁপা বাঁধা। বিমলার নিজের কথাতেই আছে, যে তাঁর স্বামীর খুব পছন্দের ছিল এই খোঁপা। নিখিলেশের বকলমায় রবীন্দ্রনাথ লিখে গিয়েছেন, ”ঘাড় জিনিসটা যে কত সুন্দর হতে পারে তা বিধাতা কালিদাসের কাছে প্রকাশ না করে আমার মতো অ-কবির কাছে খুলে দেখালেন! কবি হয়তো বলতেন পদ্মের মৃণাল, কিন্তু আমার কাছে মনে হয় যেন মশাল, তার ঊর্ধ্বে তোমার কালো খোঁপার শিখা উপরের দিকে জ্বলে উঠেছে।”

তবে রবিবাুর সব নায়িকাই যে সমাজের উচ্চকোটির অংশ, তা কিন্তু বলা চলে না। একদিকে যেমন সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে ‘নষ্টনীড়’ গল্পের নায়িকা চারু, আবার ‘পোস্টমাস্টার’ গল্পের মুখ্য চরিত্র অনাথা দরিদ্র বালিকা রতন। কেউই কিন্তু উগ্র সাজসজ্জা প্রিয় নয়। ‘চার অধ্যায়’ উপন্যাসের নায়িকা এলার পরনে দেখি একটি বেগনি রঙের সাধারণ খদ্দরের শাড়ি, হাতে একজোড়া লাল রঙ করা শাঁখা আর গলায় একছড়া সোনার হার। এতেই সে অপরূপা।
কিন্তু কেন এই সাদামাটা সাজ?
রবীন্দ্রনাথ ‘শেষের কবিতা’র নায়ক অক্সফোর্ড শিক্ষিত অমিত রায়ের মুখ দিয়ে এর কারণটা বলিয়ে নিয়েছেন। অমিতর কথায়, “ফ্যাশনটা হলো মুখোশ, স্টাইলটা হল মুখশ্রী।” তাই “মুখোশ” পরা লিসি-সিসি ও কেটির মতো পার্শ্বচরিত্রগুলি পাঠকের হৃদয় জয় করতে পারেনি। তাদের মন জুড়ে থেকেছে নায়িকাদের স্নিগ্ধ, রুচিশীল সৌন্দর্য।

‘যোগাযোগ’-এর কুমুদিনী- “দেখতে সে সুন্দরী, লম্বা ছিপছিপে, যেন রজনীগন্ধার পুষ্পদণ্ড।” তার গায়ের রঙ শাঁখের মত চিকন গৌর। এহেন কুমুর বিয়ে হল সফল ব্যবসায়ী, অতি কঠিন ধাঁচের মানুষ প্রৌঢ় মধুসূদনের সঙ্গে। কেমন সাজে কুমুকে আমরা তার স্বামীর শয়নকক্ষে দেখলাম? সেদিন তার পরনে ছিল সাদাসিধে একখানি লালপেড়ে শাড়ি। প্রান্তটি মাথার উপর টানা। এর বেশি আর কিছু নয়। আর একদিন তার ‘গোপালের’ প্রতি মধুসূদনের রুক্ষ ব্যবহারে কুমুর মন বিরূপ, বিষণ্ণ। সে মুখ নিচু করে সোফার এক কোণে নীরবে বসে রইল। শাড়ির লাল পাড় তার মাথা ঘিরে মুখটিকে ঢেকে নেমে এসেছে, তারই সঙ্গে নেমে এসেছে তার ভিজে এলো চুল। তার নিটোল কণ্ঠ ঘিরে ঝুলছে একগাছি সোনার হার। “তখনও জামা পরেনি, ভিতরে কেবল একটি শেমিজ, হাত দু’খানি খোলা, কোলের উপরে স্তব্ধ।” মোটা সোনার কাঁকন পরা সেই দু’খানি হাত থেকে সেদিন মধুসূদনের মতো অরসিক মানুষও চোখ ফেরাতে পারেননি।

‘দুই বোন’ উপন্যাসে শর্মিলার সিঁথিতে সিঁদুরের অরুণ রেখা, শাড়ির কালো পাড়টি প্রশস্ত, দুই হাতে মকরমুখো মোটা দুই বালা। অন্যদিকে ছোট বোন ঊর্মিমালার সাজসজ্জাও সহজ অথচ পরিপাটি। সে জানে “কেমন করে শাড়িটাকে এখানে ওখানে অল্প একটুখানি টেনেটুনে, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে, ঢিল দিয়ে, আঁট করে অঙ্গশোভা রচনা করতে হয়, অথচ তার রহস্য ভেদ করা যায় না।” রবীন্দ্রনাথ শর্মিলার সাজ সম্বন্ধে বলেছেন “সেই ভূষণের ভাষা প্রসাধনের ভাষা নয়, শুভ সাধনের ভাষা।” মেয়েদের সাজসজ্জা নিয়ে রবীন্দ্রনাথের এই বিশ্বাস ও ভাবনাই সম্ভবত প্রকাশ পেয়েছে তাঁর উপন্যাস, ছোটগল্পের নায়িকাদের সাজের বর্ণনায়।
পেশা শুরু হয়েছিল সাংবাদিকতা দিয়ে। পরে নামী ইস্কুলের বাচ্চাদের দিদিমণি। কিন্তু লেখা চলল। তার সঙ্গে রাঁধা আর গাড়ি চালানো, এ দুটোই আমার ভালবাসা। প্রথম ভালবাসার ফসল তিনটি বই। নানা রাজ্যের অন্নব্যঞ্জন, মছলিশ আর ভোজনবিলাসে কলকাতা।
অপূর্ব । সমৃদ্ধ হলাম ।
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।
দারুণ লেখা আলপনা আন্টি । আমি এমনিতেই আপনার লেখার ভক্ত। সেই মুগ্ধতা আরও বাড়ল ।
ভালো লাগলো। যোগাযোগ প্রথম পড়েছিলাম ১০ কি ১১ বছর বয়সে, সেই তখন থেকেই কুমুর ছবি চোখে গেঁথে আছে।
Khub bhalo laglo……..agami din e ato bhalo bhalo lekha pore chai…….susthyo thakun 🙏
স্বচ্ছল রচনা শৈলী। শব্দ প্রয়োগ যথোপযুক্ত।ভাবনা এবং চিন্তার মেলবন্ধন প্রকাশ অত্যন্ত প্রাঞ্জল।এক কথায় অতি সুন্দর।
আমায় আবার পড়তে হবে। সাজসজ্জার সাথে নারী চরিত্রর গুরুত্বপূর্ণতার link খুব interesting। একভাবে দেখলে পৌরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর কাজ সেজেগুজে পুরুষের মনোরঞ্জন করা (এবং পর্দার পিছনে নিশব্দে হাসিমুখে ঘরের কাজও করা)। সেই তুলনায় সাহিত্য বরাবরই ব্যাতিক্রমী এবং নিরাভরণ শ্লীলসজ্জিত নারীদের moral high ground দেওয়া হয়। কিন্তু সেটাও কি একরকমের পুতুলখেলা নয়?
মুখোশ খুলে মুখশ্রী দেখার মতোই সমৃদ্ধ করে লেখিকার গবেষণা ও অনায়াস লেখনী অপূর্ব । 💐
Bhalo legeche kabir kalpana r songe mile geche
Bhalo legeche
সাজ বহিরঙ্গের নয়, একান্তই অন্তরের প্রতিচ্ছবি৷ তাই ফ্যাশনের মুখোশ নয়…. মুখশ্রী , যার মধ্যে ফুটে ওঠে নিজস্বতা, তাই ছিল কবিগুরুর নায়িকাদের সাজের স্টাইল৷ রবীন্দ্রনাথ যখন উপন্যাস লিখেছেন তখনও তার নায়িকারা যেন তার লেখা এক একটি কবিতা হয়ে উঠেছে৷
– লেখিকার সুচিন্তিত বিশ্লেষণ এই সত্যই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে৷
খুব ভালো লাগল ।
Dipali Sengupta
Osombhab sundar sabolil bhabe lekha.. khub bhalo laglo
Lekha r chobi milie presentation ta khub I upobhoggo. Enjoy korlam
বিষয় নির্বাচনের নতুনত্ব আকর্ষণীয়।রচনাশৈলী বলার অপেক্ষা রাখেনা। খুব ভাল লাগলো।
বিষয় নির্বাচের নতুনত্ব আকর্ষণীয়। রচনাশৈলী বলার অপেক্ষা রাখেনা। খুব ভালো লাগলো।
Aapnar lekha aar bishleson khub bhalo laaglo. Ami aapnar lekhar bhakto. Tobe lekhata pore abar Rabindranath porte icche korche mahilader prati onar drishtibhangita bhalo kore bojhar jonyo…
Khub bhalo laglo
Subhasree Tagore
অনেকদিন আগে পড়া , প্রায় ভুলে যাওয়া কিছু চরিত্র ছবি হয়ে চোখের সামনে এসে দাঁড়ালো | শুধু তাই নয় , তাদের সঙ্গে পরিচয় ঝালিয়ে নেয়ার ইচ্ছেটা জেগে উঠলো | এর জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ লেখিকার প্রাপ্য |
এই লেখাটি আমি এই নিয়ে তিনবার পড়লাম, শ্রীমতী আলপনা ঘোষ কি সুন্দর করে বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন, শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার গল্পের নায়িকা দের কি রকম অলংকরণেরপছন্দ করতেন…. এখানে লাবণ্য, কুমু, চারু, এলা.. সব চেনা চরিত্র গুলো কে অন্য নজরে দেখলাম লেখিকার লেখার গুনে… এরকম লেখা আরো পেলে খুশী হবো….
রবীন্দ্র উপন্যাসে নায়িকাদের সাজপ্রসঙ্গে লেখিকার গবেষণাভিত্তিক প্রতিবেদন খুব ভাল লাগলো। লেখাটির মৌলিকতার জন্য পাঠকসমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত হবে। অভিনন্দন জানাই।
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসে নায়িকাদের সাজপ্রসঙ্গে লেখিকার গবেষণাভিত্তিক প্রতিবেদন খুব ভাল লাগলো। লেখাটির মৌলিকতার জন্য পাঠকসমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত হবে। অভিনন্দন জানাই।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসে নায়িকাদের সাজপ্রসঙ্গে লেখিকার গবেষণাভিত্তিক প্রতিবেদন খুব ভাল লাগলো। লেখাটির মৌলিকতার জন্য পাঠকসমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত হবে। অভিনন্দন জানাই।
রবীন্দ্র উপন্যাসে নায়িকাদের সাজপ্রসঙ্গে লেখিকার গবেষণাভিত্তিক প্রতিবেদন খুব ভাল লাগলো। লেখাটির মৌলিকতার জন্য পাঠকসমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত হবে। অভিনন্দন জানাই।
Khub joruri lekha. Rabindra Nather ñayikader
shaj poshak tader byaktityo onujayi. Thakurbarir
meyeder shaj poshake ki kono probhab chhilo?
Shantiníketaner akta bishes dhoron chhilo. Bhalo laglo. Bhashar tulona nei.
খুব সুন্দর একটি বিষয় বেছেছো। একটু ব্যতিক্রমী। আর তোমার আলোচনা অনবদ্য। আরও লেখা পাওয়ার আশায় রইলাম।
Very interesting topic. Very well written.