এক বাঙালির মিলান কুন্দেরা

স্তালিনিস্ট জমানায় রুশ সাম্রাজ্যবাদ চেকোস্লোভাকিয়ায় যখন মানুষের কণ্ঠরোধ করছে, যখন একজন ব্যক্তিমানুষ কী ভাববে বা কী লিখবে, তাও নিয়ন্ত্রণ করছে কমিউনিস্ট পার্টি, তখন মিলান কুন্দেরা তৈরি করলেন ব্যক্তি মানুষের প্রতিরোধ। কিন্তু এই প্রতিরোধ উচ্চকিত নয়, বরং তীব্র শ্লেষাত্মক, তিক্ত রসের। ক্ষমতার সমস্ত রূপভেদ নিয়েই তিনি একপ্রকার সন্দর্ভ তৈরি করলেন তাঁর লেখায়। ১৯৫০ সালে তিনি কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন। ৫৬ তে ফিরে আসেন। আবার ৭০ সালে বহিষ্কৃত হন। তাঁর নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়। তিনি ফ্রান্সে চলে যান। বাকি জীবন আর তিনি তাঁর প্রিয় প্রাগে ফিরে যাননি।
লিখলেন হিন্দোল ভট্টাচার্য…
ওজন বাড়ল পুলিশের, চোর দিল সদুপদেশ: মজার মানুষ ‘শিব্রাম’

সত্যিই একদিন চোর ঢুকল সে ঘরে, ধূপকাঠি বিক্রেতার ভেক ধরে। শিবরাম তখন বাসায় ছিলেন না। ফিরে এসে দেখেন সারা ঘর লণ্ডভণ্ড। বোঝা যায় বহু খোঁজাখুঁজির পরেও হতাশ হয়ে খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে বেচারা চোরকে। কিন্তু ফেরার আগে ঘরের মালিকের জন্য সহৃদয় চোর বাবাজি রেখে গেছেন একটা দশ টাকার নোট, একটা ধূপকাঠির প্যাকেট আর একটা ছোট্ট চিরকুট।