ইসমত ও অমৃতা– সমকালীন দুই ব্যতিক্রমী কণ্ঠস্বর

প্রচলিত সামাজিক অচলায়তনগুলির বিরুদ্ধাচারণের মধ্য দিয়েই মূলত অমৃতা ও ইসমতের লেখনীর বন্ধুত্ব, কিন্তু তা ছাড়া আরও একটি বৃহত্তর ক্ষেত্র আছে। নারীমনের গভীর, গোপন ও সূক্ষ্ম অনুভূতির গলিপথে অনায়াসে বিচরণ করেছেন তাঁরা দুজনেই। যে কথা কখনও বলা হয়নি, সে কথা নির্দ্বিধায় তুলে এনেছেন, যা সাহিত্যে আপাত-নিষিদ্ধ হয়ে ছিল তাকে পাঠক মননে জায়গা করে দিয়েছেন।… লিখলেন শতরূপা মুখোপাধ্যায়
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১১- চা-বাগানের মহিলা শ্রমিকেরা

চা বাগানের কাজের মাঝে খাবারের পুঁটুলি খুলছে নারী শ্রমিকেরা। খাবারের পুঁটুলির সঙ্গে হয়তো শিশুটিকেও বুকে বেঁধে এনেছে। চা বাগানের মহিলা শ্রমিকদের অবস্থার কথা লিখলেন অপূর্ব দাশগুপ্ত।
গল্প: ভরসা অনেক দূর

বাড়িতে মা-ও তার অসুখের সময় খুব যত্ন করে, কিন্তু সঙ্গে বকুনিও চলে। এখানে বকুনি নেই, শুধু আদরটাই আছে। শাশুড়ি-মায়ের আঁচল ধরে শুয়ে থাকল কলি।
গল্প: প্রতিবিম্ব – শেষ পর্ব

বিয়ে করে মুম্বই প্রবাসী অমৃতার সঙ্গে দেখা হয় প্রাক্তন প্রেমিক, নাট্যকার শাম্বর সঙ্গে। তাঁদের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে দেখে ফেলেন অমৃতার শাশুড়ি। তারপর কী হয়? শাশুড়ি-বৌমার গল্প মানেই গতে বাঁধা সম্পর্কের বুনন নয়, লিখলেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
গল্প: প্রতিবিম্ব – পর্ব ১

রাগে অভিমানে মাথা খারাপ হয়ে গেল অমৃতার। ও হাত বাড়িয়ে শাম্বর কলারটা ধরে বলল, আমি কার জন্য উন্মত্ত হয়েছি শাম্ব? কার জন্য?
নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী

নারী দিবসে এক অনন্য প্রতিভাময়ী সাহসিনীর আখ্যান বাংলালাইভের পাতায়, যিনি শুধু ভারতে নন, বিলেতেও রেখেছিলেন নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর। আইনের জগতে মেয়েদের পদক্ষেপ ঘটেছিল তাঁরই হাত ধরে। লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
চাকরি-করা মা

চাকরি-করা মা বা ওয়র্কিং মাদার একটি পরিচিত শব্দ। কিন্তু ওয়র্কিং ফাদার নয়, কারণ বাবারা ওয়র্কিং হবেন, সেটাই স্বাভাবিক। আর কতদিন ‘অ-স্বাভাবিক’ হয়ে থাকবে মায়েদের চাকরি করা? আর কটি নারী দিবস পার করতে হবে আমাদের এ কথা সহজভাবে মানতে? প্রশ্ন তুললেন সিলভা সরকার।
রাত কত হল!

মার্চ মাসের আট তারিখেই সারা বিশ্বে পালিত হবে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। কিন্তু আজও কেন নারী দিবস পালন করে নারীর সমানাধিকারের কথা মনে করাতে হবে আমাদের? প্রশ্ন তুলছেন নীলার্ণব চক্রবর্তী।