আমার পার্ক স্ট্রিট, আমার শীতকাল

তাপমাত্রা কমবে আরও। শীত সন্ধ্যার আকাশে যেন মশারি টাঙানো। যেন চাঁদোয়া ঝোলানো পার্ক স্ট্রিটে। সবাই সবাইকে উপহার আর উষ্ণতা দেয়। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হোচিমিন সরণিতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। আরও কত কিছু হয়ে চলে শীতের কলকাতায় গোচরে-অগোচরে। বড়দিনের আমেজ গায়ে মাখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
পোষ মানানোর খেল

আগে সার্কাস মানে ছিল একটা মিনি চিড়িয়াখানা। বাঘ, সিংহ, হাতি, জলহস্তি, উট, ঘোড়া, কুকুর, ম্যাকাও, কাকাতুয়া-সহ নানারকম পাখি। সেইসব বাঘ-সিংহের খেলা দেখানো এখন ইতিহাস বা রূপকথা। অন্যান্য প্রাণীদের সার্কাসে ব্যবহার করাও হয়ত আগামীতে আইন করে বন্ধ করে দেওয়া হবে। তাতে আকর্ষণ কমবে সন্দেহ নেই। যেমন কমেছে বাঘ-সিংহের অনুপস্থিতিতে। কমেছে জৌলুস। উত্তেজনা। উন্মাদনা। আগে যেমন বাড়ির লোকের সন্তানকে সার্কাস দেখাতে নিয়ে যাওয়াটা একটা আবশ্যিক বিষয় ছিল, এখন তেমন নেই আর।