বনের প্রেমে, বন্যের সাহচর্যে…

শখের অরণ্যপ্রেম নয়। অরণ্যকে আপন করে চেনা, তার নাড়ীনক্ষত্র জানা, বন্যপ্রাণের মূক ভাষার স্বরূপ বোঝা, এ শহুরে লোকের কম্ম নয়। এমনই কয়েকজন মানুষের কথা লিখলেন গৌতম সরকার।
লোকালয়ে দক্ষিণ রায়

জানা গেল ঘণ্টাখানেক আগেই নাকি পিছনদিকের খাল সাঁতরে তিনি ঢুকেছিলেন গ্রামে। ওদিকটায় এখনও জাল লাগানোর কাজ শুরু হয়নি। লোকজন বেজায় হল্লাহাটি শুরু করেছে। দক্ষিণ রায়ের কথা লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।
ইয়ালা ন্যাশনাল পার্ক শ্রীলঙ্কা – অরূপ দাশগুপ্তর ছবি

শ্রীলঙ্কা ইয়ালা ন্যাশনাল পার্কের ছবি – অরূপ দাশগুপ্ত Previous Next এখানে অরণ্য গভীর সখ্যতায় ভারত মহাসাগরের ধূসর নীল জলকে ছুঁয়ে থাকে । সমুদ্রের সফেন ঢেউ রোজ ভিজিয়ে দিয়ে যায় মাটির ওপর জেগে থাকা ম্যানগ্রোভের শ্বাসমূল, – লেগুন আর খাঁড়ির পথ ধরে সকাল বিকেল নোনা জলের সঙ্গে চলে পর্ণমোচী বনস্পতির লুকোচুরি খেলা। বিস্তীর্ণ ঘাসজমি আর ঝোপঝাড়ের […]
উত্তুরে: গন্ডারের মড়ক কি বিপদসংকেত?

গন্ডার তো আর ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে না! বা কাছে গেলেই বাধ্য ছেলের মতো ভ্যাকসিন নেওয়ার বান্দা গন্ডার কেন, কোনও বন্যপ্রাণিই নয়। অতএব জঙ্গল ঢু্ঁড়ে খুঁজে বের করতে হয় ওদের। হয়তো কোথাও ঘাসের আড়ালে লুকিয়ে আছে কিংবা কাদাজলে শরীর ডুবিয়ে বসে আছে। সেখানে ভ্যাকসিন দিতে গেলে ওদের বিরক্তি তো হবেই। সেজন্য কুনকির পাল, একদল বনকর্মী, ঘুমপাড়ানি গুলি, বন্দুক ইত্যাদি নিয়ে বিশাল আয়োজন। এ দিকে আবার, অচেতন করে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরেই সরে যাওয়া যায় না।