ফটো স্টোরি: মইছাড়া বৃত্তান্ত

বাঙালির ঘরে নতুন অন্ন উঠলে যেমন নবান্ন উৎসব পালিত হয়, তেমনি জমিতে চাষ শুরু করার আগে সেই জমিকে উর্বর চাষযোগ্য করে তোলার উপলক্ষে পালিত হয় “মইছাড়া”
ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এবং ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দশক

জন্মদিনেই মৃত্যুদিন, এমন একজন বাঙালির কথাই সারা ভারত জানে। তিনি, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়। কিংবদন্তী চিকিৎসক এবং আধুনিক বাংলার সফল রূপকার হিসেবে তাঁর নাম আজও বাঙালির মুখে মুখে ফেরে। তাঁরই জন্মদিনে পালিত হয় চিকিথসর দিবস। তাঁকে নিয়ে লিখলেন শ্রীজহর সরকার।
নিঝুম সৈকতগাথা‒ বগুড়ান জলপাই

বগুড়ান জলপাই – নামটাই অদ্ভুত! এ এক প্রায়-না-শোনা সমুদ্রসৈকত, বঙ্গোপসাগরের তীরে। কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার সফরেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন এই নিঃঝুম নিরালা সৈকতে, ক্যাসুরিনার হাওয়া গায়ে মেখে নোনাজলে পা ডোবাতে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
নির্বাসিতের জন্য মানসভ্রমণ (পর্ব ২) -মৌখিরা

গুগল ম্যাপে এটাকে ভুল করে নীলকুঠি হিসেবে চিহ্নিত করা আছে, কিন্তু আসলে এটা একটা বসত বাড়ি। রায় পরিবার ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে নীলচাষের ইজারা নিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু সে নীলকুঠি ওইদিকেই জঙ্গলের মধ্যে ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
নির্বাসিতের জন্য মানসভ্রমণ (পর্ব ১) – কালিকাপুর

হংসেশ্বর শিবের দরজার উপরের বড় প্যানেলে রামের রাজ্যাভিষেক দেখানো হয়েছে। পরমেশ্বর শিব মন্দিরের মূল প্যানেলটা কিন্তু দুটো ভাগে বিভক্ত। উপরের প্যানেলে শিব সেতার বাজিয়ে গান গাইছেন।পাশে ব্রহ্মা, নারদ ও বিষ্ণু ও শিবের কিছু গণ বা অনুচরবৃন্দ।
আকাশ-কোণে সর্বনেশে

আসলে কালবৈশাখীর মধ্যে যেটা আছে, তা হল আচম্বিত। চেয়ে হেদিয়ে গেলেও পাওয়া যাবে না, আর যখন ন্যূনতম আশা থাকবে না, তখন হরে মুরারে বেশে রই রই আছড়ে পড়বে।
গণিকালয়ে যাওয়ার অপরাধে শাস্তি দিল আদালত

যে কোনও ব্যক্তিকে দেহব্যবসায় প্ররোচনা দেওয়া বা দেহব্যবসার কারণ হওয়া আইনত দণ্ডনীয়। এই ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করেই এই নজিরবিহীন রায় ঘোষণা করেছেন হলদিয়া আদালতের বিচারকেরা।
ভুলে থাকার সময় নয়

এখনই সময় তাঁর ধারণাগুলিকে এবং তাঁর নীতি ও কর্মসূচিগুলিকেও খতিয়ে দেখা, তাদের থেকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা নেওয়া। অনেক ক্ষেত্রেই সেগুলি নিয়ে সমস্যা আছে, সমালোচনা আছে, কিন্তু সেই সমালোচনার মধ্যে থেকেই এই মুহূর্তের রাজনীতিতে উত্তরণের পথের সন্ধান মিলতে পারে।