আন্তর্জাতিক শিক্ষাভাবনার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

কলাভবনের জন্ম বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একবছর আগে। আর সঙ্গীতভবনের প্রতিষ্ঠা বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্তত পনেরো বছর পরে। অথচ এই দুই বিষয়, অর্থাৎ ছবি, ভাস্কর্যচর্চা, কারুশিল্প এবং সঙ্গীত যা নিয়ে কলাভবন ও সঙ্গীতভবনের কারবার, চর্চা, তার সঙ্গে শান্তিনিকেতনের যোগ একেবারে শুরুর দিন থেকে। লিখছেন প্রণবরঞ্জন রায়।
বিশ্বভারতী: অঙ্কুর থেকে বৃক্ষ

রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতী-ভাবনা উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণার সঙ্গে বিপরীত সম্পর্কে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কারণ, তিনি ভাবছিলেন জাতি ধর্ম বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে বিশ্বমানবের মিলনের কথা। লিখছেন কুন্তল রুদ্র।
আমেরিকায় রবীন্দ্রপ্রভাব

বিশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে শুরু করে ইউরোপে ও লাতিন আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে যতটা উদ্দীপনা দেখা দিয়েছিল, উত্তর আমেরিকায় ঠিক ততটা হয়নি। লিখছেন আর্যনীল মুখোপাধ্যায়।
প্রথম দিনের সূর্য

ইন্টারভ্যু দিতে এসে প্রথমদিনেই বিভ্রাট। আমি কল্পনাই করতে পারি না ছাত্র আর মাস্টারমশাই কখনও একাসনে বসতে পারেন। মাস্টারমশাই থাকবেন উঁচু প্ল্যাটফর্মের সিংহাসনে, ছাত্ররা কয়েদির মতো বেঞ্চে। এটাই দস্তুর। কিন্তু ঘরে ঢুকে দেখি সবাই শতরঞ্চির উপর বসে। সবার সামনে একটা করে ছোট ডেস্কের উপর কাগজপত্র। সামনে আর একটা ডেস্ক আমার দিকে মুখ করে সাজানো।
বিশ্বভারতীতে শরীরচর্চার ঐতিহ্য

১৯০২ সাল। শান্তিনিকেতন আশ্রমের ছেলেমেয়েদের জন্য এমন একটি যথাযথ ব্যবস্থার সন্ধান পেলেন কবি জাপানে; ওইখানে জুজুৎসু বিদ্যার প্রদর্শন তাঁকে মুগ্ধ করল। তিনি বুঝলেন এ কোনও সাধারণ মানের শরীরচর্চা নয়
রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে দু-একটি কথা

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ‘মূল জিনিসটা’ কী? এই মূল জিনিসটিকে একবাক্যে নির্দেশ করা অসম্ভব। তবে কতগুলি ভাবনা ও নীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যায়। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
কলাভবন: প্রতিষ্ঠা ও বিবর্তন

বিশের দশকের গোড়ায় কলাভবন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি চিত্ররচনার দিকে রবীন্দ্রনাথকে আগ্রহী হয়ে উঠতে দেখা যায়। যদিও তার অনেক আগে জোড়াসাঁকোয় ‘বিচিত্রা’ স্কুলের সূচনা হয়েছে। লিখছেন সুশোভন অধিকারী।
যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্

বিশ্বভারতী দিয়ে রবীন্দ্রনাথের প্রতিষ্ঠান-নির্মাণের সূত্রপাত হযনি, শুরু হয়েছিল একটি ছোট স্কুল দিয়ে, একেবারে শিশুদের জন্য। তার নাম ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয়। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একুশ বছর আগে, ১৯০১-এ, তা শুরু হয়েছিল ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয় নামে। লিখছেন পবিত্র সরকার।