প্রবাসীর নকশা: পর্ব ৯

memoir on Chuni Goswami

চুনী গোস্বামী এক বিরল প্রতিভা। জাকার্তায় এশিয়ান গেমসে সোনাজয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক। সত্তরের দশকে বাংলার ক্রিকেট অধিনায়ক রূপে সেই সময়ের অপরাজেয় বোম্বাই দলকে ঘরের মাঠে প্রায় হারিয়ে দিয়েছিলেন। রীতিমতো ভালো টেনিস খেলতেন।

হালায় আমি ঢাকার পোলা

Bhanu Bandyopadhyay

বাংলা ছায়াছবির স্বর্ণযুগে ‘কৌতুক’ শব্দের সমার্থক ছিল তাঁর নাম। তাঁকে দেখলেই, তাঁর মুখে বাঙাল ভাষায় সংলাপ শুনলেই তামাম বাঙালি হেসেকেঁদে কূল পেত না। নায়ক নায়িকাদের ছেড়ে তাঁকে দেখার জন্য হল ভরে যেত। সেই ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।

উত্তমকুমারকে নিয়ে বাংলায় ‘আনন্দ’ করতে চেয়েছিলেন হৃষীকেশ মুখার্জী

উত্তমকুমার মহানায়ক। কিন্তু তাঁরও অনেক ছবির কাজ শুরু হব হব করেও শেষমেশ বাতিল হয়ে যায়। সেইসব না-হওয়া ছবির গল্প লিখলেন ফিল্ম গবেষক সোমনাথ রায়।

৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

Uttam Kumar

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…

আমার বাবা নিমাই ঘোষ

ছবির ব্যাপারে উনি অতি সাবধানী ছিলেন। প্রতিটি ফিল্ম রোলই তার কাছে সন্তান সমান। যদি কোনও দিন ষ্টুডিওতে আগুন ধরে যায় বা কোনও দুর্ঘটনা ঘটে, সেই আতঙ্কে কখনও ফিল্ম প্রসেস হওয়ার পর স্টুডিয়োতে রাখতেন না। এই প্রসেস করতে করতে আমার কত কিছু পাওনা হয়েছে বলে শেষ করা যাবে না।