ফটো স্টোরি: কার্তিকস্বামী

Photo Story on Kartik Swami Temple

রুদ্রপ্রয়াগের বেশ কাছেই ২৮০০ মি: উচ্চতায়, পোখরি-র পথে একটি গ্রাম কনকচৌরি। এখান থেকেই খুব অল্প দূরত্বে, কমবেশি ৩.৫ কিমি সহজ চড়াই ভেঙে, অনন্য সুন্দর পরিবেশে প্রায় ৩০৫০ মি: উচ্চতায় উত্তর ভারতের এই একমাত্র কার্তিক ঠাকুরের মন্দির কার্তিকস্বামী ।

লর্চের কাছে মনকেমনের পুজো

The Larch Valley Hike

লর্চ এক পরমাসুন্দরী কনিফার প্রকৃতির বৃক্ষ। তার সূচালো পাতায় হেমন্তে সোনার রং ধরে। সারা উপত্যকা সোনারঙে উজ্জ্ব হয়ে যেন আগুন লাগিয়ে দেয় প্রকৃতিতে। দুর্গাপুজোর মরসুমে ঘুরে এলেন স্বাতী মিত্র।

চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৫- অভিযান

Trekking in Jayanti Hills

চা-বাগানে কাটানো শৈশব-কৈশোর-প্রথম যৌবনের স্বাধীন অবাধ দিনগুলি ছিল রোদ বৃষ্টিতে মাখামাখি প্রকৃতির সান্নিধ্যে। সেই সময়ে জয়ন্তী পাহাড়ের মহাকাল গুহায় পৌঁছবার অভিযান-গল্প অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে।

চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (শেষ পর্ব)

bridge over the stream

এগোতে থাকি গৌরিকুণ্ডের দিকে। বাঁ দিকের পাহাড়ে এক পথরেখা দেখতে পাই, সোজা উঠে গেছে পাহাড়ের মাথায়। ও পথেও যাওয়া যায় গৌরিকুণ্ড। তবে মানুষের মতো দু’পায়ে ভর দিয়ে নয়, শাখামৃগের মতো চার হাতপায়ে ভর করে। তাই ওই চড়াইপথের নাম বান্দরঘাটি।

চাম্বাকৈলাস মণিমহেশ (পর্ব ১)

chamba kailash trekking

রেলগাড়িতে হিমাচল ভ্রমণের সিংদরজা পাঠানকোট। সেখান থেকে বাসে চাম্বা শহর। দূরত্ব ১২০ কিমি। সময় লাগে ঘণ্টা পাঁচেক। বাস ছাড়ার কিছুক্ষণ পর থেকেই রাস্তা ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী। পথের ধারের গাছপালা বর্ষার জলে স্নান করে ঝকঝকে সবুজ। অনতিউচ্চ টিলাগুলো যেন ঘন সবুজ রঙের বাহারি চাদর মুড়ি দিয়ে উবু হয়ে বসে রয়েছে। অনেক নিচ থেকে উঠে আসা পাইন, ফার, দেবদারুর পাতা আলতো ছোঁয়া দিয়ে যায় বাসের জানালায়।…

কার্তিকস্বামী – এক অলৌকিক বারান্দা

কার্তিকস্বামী মন্দির

বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। এ পুজোতে যে মূর্তিকে সামনে রেখে আমরা উৎসবে মুখর হয়ে উঠি,তার মধ্যমণি অবশ্যই সিংহবাহিনী দুর্গা এবং পদতলে বিক্ষত পরাজিত অসুর। এই মূল মূর্তি ডানদিকে ও বাঁদিকে আরও দুটি করে দেবতার অবস্থান। এরা প্রত্যেকেই স্ব স্ব মহিমায় আবির্ভূত/আবির্ভূতা হন, এবং বর্তমানে প্রায় দূর্গাপূজার ব্যপ্তিতেই এঁদের পূজা-উৎসব চলে। ব্যতিক্রম কেবল কার্তিকঠাকুর। কিছু কিছু […]