এলোমেলো বেড়ানো: ৬

কথিত আছে যে রাও লাখার নামে দুর্গটির নামকরণ করা হয়েছিল। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে সিন্ধুতে রাজত্ব করতেন। তখন সিন্ধু নদ এই এলাকা দিয়ে বয়ে যেত। ফলে লাখপত ছিল কৃষিনির্ভর এক সমৃদ্ধ অঞ্চল। তাছাড়া সমুদ্রের খাঁড়ি পাশে থাকায় বৈদেশিক বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা ছিল।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ১০- ক্যান্ডি দর্শন ও পিন্নাওয়ালা

টুথরেলিক মন্দিরের বুদ্ধদেবের দাঁতের সঙ্গে প্রাচীন বাংলার পরোক্ষভাবে একটা যোগাযোগ আছে। ভগবান বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে তাঁর এই দাঁত কলিঙ্গে রক্ষিত ছিল। শত্রুর আক্রমণের হাত থেকে দাঁতটি রক্ষা করার জন্য কলিঙ্গরাজ গুহশিবের কন্যা হেমমালী সেটি নিজের চুলের মধ্যে লুকিয়ে রেখে তাঁর স্বামী রাজকুমার দন্তের সহযোগিতায় বাংলার তমলুক বন্দর হয়ে পালিয়ে আসেন শ্রীলঙ্কায় এবং অনুরাধাপুরার রাজা শ্রীমেঘবন্নের হাতে অর্পণ করেন।
শ্রেয়সী লাহিড়ীর কলমে শ্রীলঙ্কার ভ্রমণবৃত্তান্ত। পর্ব ১০
পদব্রজে নেপাল: পর্ব ১

অন্নপূর্ণা রেঞ্জের বরফঢাকা পাহাড় অতন্দ্র প্রহরীর মতো তাকিয়ে আছে! তিনটি আট হাজার মিটার পেরোনো পর্বতচূড়া- ধৌলাগিরি, অন্নপূর্ণা আর মানাসলু- পোখারা থেকে তিরিশ পঁয়ত্রিশ কিলোমিটার দূরে। সবচেয়ে কাছের চূড়া হল মছপুচ্ছরে, মাছের ল্যাজের আকারে। নেপালিরা পবিত্র বলে মনে করে, তাই উচ্চতায় নিচু হওয়া সত্ত্বেও মছপুচ্ছরে শৃঙ্গ আরোহণ করা বারণ।
‘পদব্রজে নেপাল’ ভ্রমণ নিয়ে লিখলেন বিশাখা ঘোষ
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৯ – ডাম্বুল্লা থেকে ক্যান্ডি

কেভ টেম্পল থেকে বেরিয়ে এলাম। সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে। অন্যদিক দিয়ে সিঁড়িপথ ধরে নেমে এলাম গোল্ডেন টেম্পল-এর কাছে। প্রবেশদ্বারের মাথায় সোনার পাতে মোড়া গৌতম বুদ্ধের বিরাট মূর্তি। ধর্মচক্র মুদ্রায় বসা বুদ্ধের এই মূর্তিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় বুদ্ধমূর্তিগুলির মধ্যে অন্যতম।
শ্রেয়সী লাহিড়ীর কলমে শ্রীলঙ্কার ভ্রমণবৃত্তান্ত। পর্ব ৯
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৮ – সিংহবাহিনী সিগিরিয়া

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের প্রাচীনত্ব সাজানো আছে মিউজিয়ামে। পাথরের অস্ত্রশস্ত্র, বাসনকোসন, কঙ্কাল ইত্যাদি। শ্রেয়সী লাহিড়ীর কলমে শ্রীলঙ্কার ভ্রমণবৃত্তান্ত। পর্ব ৮।
এলোমেলো বেড়ানো: ৫

এখনকার পাটন ধূলায় ধূসরিত এক ছোট্ট জনপদ। তবে এখনও দেখতে পাবেন ছড়িয়ে থাকা সেইসব অনবদ্য কীর্তি। পাটন এবং লেহ থেকে ঘুরে এলেন অমিতাভ রায়।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৭ – ইতিহাসের পোলোন্নারুয়া

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকে এগারো খ্রিস্টাব্দের গোড়া পর্যন্ত অনুরাধাপুরা ছিল সিংহলের রাজধানী। এরপর চোল রাজারা অনুরাধাপুরা দখল করে এবং রাজধানী পোলোন্নারুয়ায় স্থানান্তরিত হয়। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। পর্ব ৭।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৭ – ইতিহাসের পোলোন্নারুয়া

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকে এগারো খ্রিস্টাব্দের গোড়া পর্যন্ত অনুরাধাপুরা ছিল সিংহলের রাজধানী। এরপর চোল রাজারা অনুরাধাপুরা দখল করে এবং রাজধানী পোলোন্নারুয়ায় স্থানান্তরিত হয়। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। পর্ব ৭।