ফটো স্টোরি: মইছাড়া বৃত্তান্ত

বাঙালির ঘরে নতুন অন্ন উঠলে যেমন নবান্ন উৎসব পালিত হয়, তেমনি জমিতে চাষ শুরু করার আগে সেই জমিকে উর্বর চাষযোগ্য করে তোলার উপলক্ষে পালিত হয় “মইছাড়া”
গ্রামের নাম মিম

আমাদের ঘরের জানালা দিয়েই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। কিন্তু আকাশ খুব মেঘলা। তাই কাঞ্চনজঙ্ঘা তো অনেক দূরের কথা, সামনের পাহাড়টাও দেখা যাচ্ছে না। তবু জলখাবার খেয়ে ছাতা নিয়ে তিনজনে বেড়িয়ে পড়লাম। এখন বৃষ্টি হচ্ছে না। চা বাগানের রাস্তা দিয়ে হাঁটতে লাগলাম। অসমান রাস্তা, বোঝা যায় এই অঞ্চলে খুব বেশি গাড়ির যাতায়াত শুরু হয়নি। লোকও বিশেষ আসে না এদিকে, তা আগেই লক্ষ্য করেছি। রাস্তায় আমরা ছাড়া আর ট্যুরিস্ট চোখে পড়ছে না। রাস্তার দুদিকেই চা বাগান, তার মাঝে মাঝে বাড়ি।
ঘুরে এসে লিখলেন অঙ্কিতা দত্ত।
ফটো স্টোরি: ব্রাত্য পথের আবর্তে- ‘কুণ্ঠখাল’

অপ্রচলিত এক অজানা পথের নাম ‘কুণ্ঠখাল’। ২১শে জুন, ১৯৩১ ব্রিটিশ পর্বতারোহী ফ্রাঙ্ক এস স্মইথ, এরিক শিপটন এবং আর এল হোল্ডসওয়ার্থ কামেট শৃঙ্গ অভিযান সেরে ভুল পথে নেমে আসেন ‘ভ্যালী অফ ফ্লাওয়ার্সে’। তারপর কুন্ঠখালের পথ ধরে নেমে আসেন বদ্রিনাথ হনুমান চটির নিকট। সেই থেকেই ফুলের উপত্যকার সাথে মানুষের সংযোগ এই পথেই।
অন্য ভ্রমণ: নোভা স্কটিয়া

হ্যালিফাক্স শহরের অদূরে আর এক বিপর্যয়ের সাক্ষী ফেয়ারভিউ লন সমাধিক্ষেত্র। টাইটানিকের একশো একুশ জন এখানে সমাধিস্থ। অনেকের নাম খোদাই করা দেখলাম পাথরের গায়ে, কেউ আবার শুধুই দেহ উদ্ধারের ক্রমিক সংখ্যা মাত্র। সবচেয়ে বিখ্যাত হল সেই জ্যাক ডসন-এর সমাধি, টাইটানিক ছবির নায়কের চরিত্র যার আদলে তৈরি।
ঘুরে এসে লিখলেন সরিৎ চট্টোপাধ্যায়…
ফটো স্টোরি: ভিয়েতনামের লণ্ঠন উৎসব

ভিয়েতনামের কুয়াং-নাম (Quang Nam) প্রদেশের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বন্দর শহর হোই অ্যান(Hoi An)। ভিয়েতনামের জনপ্রিয় সৈকত শহর ডা-নাং (Da Nang) শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ৪২ কিলোমিটার। প্রতি মাসের পূর্ণিমায় এখানে সাড়ম্বরে পালিত হয় লণ্ঠন উৎসব (Lantern Festival)।
এলোমেলো বেড়ানো: ১৭

বাগরাকোটে আর রয়েছে ভারতীয় বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জ। অনেককালের পুরনো চাঁদমারি। দেশের পঞ্চাশটি ফায়ারিং রেঞ্জের অন্যতম। দিনের পারাবারে রাত্রি মিশে যাওয়ার লগ্নে কানে ভেসে আসে ‘ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রুম’।
নির্জন একাকী টোডে

সামনে চোখ মেললে দূরে বহু দূরে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাহাড় সারি। বাঁদিকে তুলনামূলক নিকট দূরের পাহাড়েরা ভুটানের। সে পাহাড়ের গায়ে হলুদ ফুলের জলসা। তার পায়ের কাছ দিয়ে বয়ে চলেছে চুমাং নদী। সেই পাহাড় আর নদী-ঘেরা বিপুল সবুজ বিস্তারের মাঝে কয়েকটা তাঁবু বিছানো। ইচ্ছে হলে এখানেও হতে পারে রাত্রিবাস। তলিয়ে গেলাম। ঘোর ঘোর আচ্ছন্নতার থেকে ফিরে এলাম উইলিয়ামের ডাকে।
টোডে ঘুরে এসে লিখলেন স্বাতি নন্দী।
ফটো স্টোরি: কার্তিকস্বামী

রুদ্রপ্রয়াগের বেশ কাছেই ২৮০০ মি: উচ্চতায়, পোখরি-র পথে একটি গ্রাম কনকচৌরি। এখান থেকেই খুব অল্প দূরত্বে, কমবেশি ৩.৫ কিমি সহজ চড়াই ভেঙে, অনন্য সুন্দর পরিবেশে প্রায় ৩০৫০ মি: উচ্চতায় উত্তর ভারতের এই একমাত্র কার্তিক ঠাকুরের মন্দির কার্তিকস্বামী ।