‘কোথা যে উধাও হল…’

যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনভর আঙুল দিয়ে নৌকা চালান, সৃজনশক্তি প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন নিজের সাধের ভার্চুয়াল দেওয়ালকে, লেখা চুরি আটকানোর জন্য তাঁদের মধ্যে অনেকেই হালে একটা নতুন পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছেন। সেটা কী? পড়ুন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর লেখা।
পকেটমার হইতে সাবধান!

চোরেদের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কৌলীন্য যার, সে হল পকেটমার। এ স্কিল সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। এতে চাই কঠোর অধ্যবসায়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতা। লিখছেন অনুব্রত।
‘আর কি খুঁজে পাব তারে’…

রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে? লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।
চোরাই

ধর্মাবতার, আমি কোনও পাপ করিনি আমি শুধু সিন্দুক খুলে একটা বিপন্ন গোধূলি খুঁজেছি বাকি সোনাদানা যা ছিল সব কঙ্কাল হয়ে গেছে কবে! আমি জানি শব ছুঁয়ে থাকা বহুকালের রীতি বলা যায় না, হয়তো মহাশয় বগলে ছাতা নিয়ে হাঁটা শুরু করলেন উঠোনের দিকে। আমি জানি যে কঙ্কালের গায়ে ছিল হলুদ জামা গোধূলি তার করতলে মরা ইঁদুরের […]