সৌন্দর্যের বাগিচায় বুকভরা হাহাকার

কমলালেবু নিয়ে যাবতীয় গান, কবিতা, সুর, তাল-লয় উবে যায় টুকরি কাঁধে পাহাড়ের চড়াই-উৎরাই বেযে ওঠানামায়। পৃথিবীতে কমলালেবু নিয়ে কত রোমান্স, কত প্রেম। উত্তরবঙ্গের নানা বাগিচার কথা গৌতম সরকারের কলমে।
সৌন্দর্যের বাগিচায় বুকভরা হাহাকার

কমলালেবু নিয়ে যাবতীয় গান, কবিতা, সুর, তাল-লয় উবে যায় টুকরি কাঁধে পাহাড়ের চড়াই-উৎরাই বেযে ওঠানামায়। পৃথিবীতে কমলালেবু নিয়ে কত রোমান্স, কত প্রেম। উত্তরবঙ্গের নানা বাগিচার কথা গৌতম সরকারের কলমে।
গৌরকিশোর, জ্যোতির্ময় ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ: শেষ পর্ব

টানা চার দিন একটানা জেরা করার পর আমাকে প্রথম একটা ঘরে রাখার ব্যবস্থা হল। তার বেশ কয়েকদিন পর, দিন দশ-পনেরো পরে, নিয়ে যাওয়া হল লালবাজারে। … গৌরকিশোর ঘোষকে নিয়ে জ্যোতির্ময় দত্তের সঙ্গে কথোপকথন– লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।
গল্প: কুহকজাল

আলোলিকা এই গল্প বলাকে একটা আর্টের পর্যায়ে নিয়ে যায়। নিখুঁত বুঝতে পারে কোথায় কতটা বলতে হবে, কোথায় হঠাৎ করে চুপ করে যেতে হবে। ঠিক কোথায় থামলে দ্বিগুণ হবে কৌতূহল, কোথায় জাগবে বিশুদ্ধ ঈর্ষা, কোথায় বা অকপট মুগ্ধতা… মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়ের গল্প।
চা বাগিচার কড়চা: শেষ পর্ব- স্বপ্নের বাস্তব, বাস্তবের স্বপ্ন

আমি যতদিন চা-বাগানে কাটিয়েছি সেটা ছিল যেন একটা স্বপ্ন-সময়। আমার মনে হয় এ স্বপ্ন-সময়ের কথা শুধু আমার কথা নয়, আমাদের সে সময়ের সমস্ত বন্ধুদের মনের কথা। অপূর্ব দাশগুপ্তের কলামের আজ শেষ পর্ব।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১১- চা-বাগানের মহিলা শ্রমিকেরা

চা বাগানের কাজের মাঝে খাবারের পুঁটুলি খুলছে নারী শ্রমিকেরা। খাবারের পুঁটুলির সঙ্গে হয়তো শিশুটিকেও বুকে বেঁধে এনেছে। চা বাগানের মহিলা শ্রমিকদের অবস্থার কথা লিখলেন অপূর্ব দাশগুপ্ত।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১০- পড়া, প্রেম আর খেলা

আমাদের স্কুলটি ছিল খড়ের ছাউনি দেওয়া বেশ লম্বা একটি দোচালা বাড়ি। কাঠের তৈরি অনেকগুলি জানালা এবং দুটি দরজা। মেঝে পাকা নয়, মাটির। চা-বাগানের পড়া, খেলা আর প্রেমের আখ্যান অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে। আজ পর্ব ১০।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৯- ট্রেড ইউনিয়ন

১৮৫৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে চা-শিল্পের গোড়াপত্তন হয়েছিল। অথচ সেখানে ট্রেড ইউনিয়ন কার্যকলাপ শুরু হতে হতে প্রায় আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় এসে গিয়েছিল। আসলে চা-শিল্পে ট্রেড ইউনিয়ন অন্দোলন গড়ে ওঠার উপযুক্ত পরিবেশই এই দীর্ঘ সময় জুড়ে ছিল না। লিখছেন অপূর্ব দাশগুপ্ত।